ঢাকা ০৭:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০২৪, ১০ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভ্যাপসা গরমে হাঁসফাঁস পটুয়াখালীর জনজীবন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:২৯:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪
  • ৪৪ বার

পটুয়াখালীতে অস্বস্তিকর ভ্যাপসা গরম কমছেই না। তীব্র গরমে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন রোজাদারসহ নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষজন।

তপ্ত রোদে দুশ্চিন্তায় আছেন মৌসুমি সবজি চাষিরা। হাসপাতালে বেড়েছে জ্বর ও ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। এর মধ্যে, শিশু ও বয়স্ক রোগী বেশি। তবে আগামী দু-একদিনের মধ্যে বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) জেলার কলাপাড়ায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ১ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

কলাপাড়া পৌর শহরের ষাটোর্ধ রিকশাচালক ইকরাম হাওলাদার বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, এখন পর্যন্ত সবগুলো রোজা আছি। তবে গত কয়েকদিন ধরে রোদের তাপ অনেক বেড়েছে। ভ্যাপসা গরমে রোজা রেখে রিকশা চালানো দায় হয়ে পড়েছে।

নীলগঞ্জ ইউনিয়নের কৃষক কামাল হোসেন বলেন, খরতাপে মাঠঘাট ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। অনেক কৃষকের ক্ষেতের সবজি শুকিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে লোকসানের মুখে পড়তে হবে।

পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী বলেন, গত কয়েকদিনে তাপমাত্রা অনেক বেড়েছে। তবে উপকূলে যে কোনো সময় বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টি হলেই তাপমাত্রা কমে যাবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

ভ্যাপসা গরমে হাঁসফাঁস পটুয়াখালীর জনজীবন

আপডেট টাইম : ১২:২৯:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪

পটুয়াখালীতে অস্বস্তিকর ভ্যাপসা গরম কমছেই না। তীব্র গরমে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন রোজাদারসহ নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষজন।

তপ্ত রোদে দুশ্চিন্তায় আছেন মৌসুমি সবজি চাষিরা। হাসপাতালে বেড়েছে জ্বর ও ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। এর মধ্যে, শিশু ও বয়স্ক রোগী বেশি। তবে আগামী দু-একদিনের মধ্যে বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) জেলার কলাপাড়ায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ১ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

কলাপাড়া পৌর শহরের ষাটোর্ধ রিকশাচালক ইকরাম হাওলাদার বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, এখন পর্যন্ত সবগুলো রোজা আছি। তবে গত কয়েকদিন ধরে রোদের তাপ অনেক বেড়েছে। ভ্যাপসা গরমে রোজা রেখে রিকশা চালানো দায় হয়ে পড়েছে।

নীলগঞ্জ ইউনিয়নের কৃষক কামাল হোসেন বলেন, খরতাপে মাঠঘাট ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। অনেক কৃষকের ক্ষেতের সবজি শুকিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে লোকসানের মুখে পড়তে হবে।

পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী বলেন, গত কয়েকদিনে তাপমাত্রা অনেক বেড়েছে। তবে উপকূলে যে কোনো সময় বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টি হলেই তাপমাত্রা কমে যাবে।