ঢাকা ০১:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যে কিশোরের জন্য রক্ষা পেল শত জীবন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:০০:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪
  • ৫৭ বার

রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর উপকণ্ঠে ক্রোকার্স সিটি হলে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার সময় এক কিশোরের সহায়তার জন্য শত জীবন মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল। ওই কিশোরের সাহসিকতা ও বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা করছেন অনেকেই। ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোরের নাম ইসলাম খালিলভ। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি এ খবর জানিয়েছে।

রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম রাপ্টলিক ওই কিশোরের মুখোমুখি হয়েছিল। কিশোর খালিলভ সংবাদমাধ্যমকে জানান, ক্রোকাস সিটি হলে একটি বিশ্রামাগারে পরিচারক হিসেবে কাজ করত সে। ওই কিশোর জানিয়েছে, অনেকে যখন এসকেলেটর ও সিঁড়ি দিয়ে দৌড়াতে শুরু করল, তখনই সে বুঝতে পারে খারাপ কিছু ঘটেছে। সেখানে চাকরির সুবাদে গোটা এলাকা ছিল তার চেনা। এ কারণে আতঙ্কিত লোকজনকে হামলাস্থল থেকে নিরাপদে জায়গায় সরিয়ে নেওয়ার দিকনিদের্শনা দিতে পেরেছিল খালিলভ।

খালিলভের ভাষায়, ‘আমি হলজুড়ে ঘুরে ঘুরে চিৎকার করতে শুরু করলাম, ‘বন্ধুরা গোলাগুলি চলছে। সবাই প্রদর্শনী স্থলের দিকে চলে যান।’ খালিলভ স্বীকার করেছে, পুরোটা সময় সে নিজেও আতঙ্কে ছিল। তার পরও জরুরি পরিস্থিতিতে লোকজনকে কীভাবে নিরাপদে সরিয়ে নিতে হবে, সে নির্দেশনা তার মাথায় ছিল। এমন নির্দেশনাগুলো তাকে আগেই দেওয়া ছিল

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

যে কিশোরের জন্য রক্ষা পেল শত জীবন

আপডেট টাইম : ১২:০০:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪

রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর উপকণ্ঠে ক্রোকার্স সিটি হলে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার সময় এক কিশোরের সহায়তার জন্য শত জীবন মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল। ওই কিশোরের সাহসিকতা ও বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা করছেন অনেকেই। ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোরের নাম ইসলাম খালিলভ। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি এ খবর জানিয়েছে।

রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম রাপ্টলিক ওই কিশোরের মুখোমুখি হয়েছিল। কিশোর খালিলভ সংবাদমাধ্যমকে জানান, ক্রোকাস সিটি হলে একটি বিশ্রামাগারে পরিচারক হিসেবে কাজ করত সে। ওই কিশোর জানিয়েছে, অনেকে যখন এসকেলেটর ও সিঁড়ি দিয়ে দৌড়াতে শুরু করল, তখনই সে বুঝতে পারে খারাপ কিছু ঘটেছে। সেখানে চাকরির সুবাদে গোটা এলাকা ছিল তার চেনা। এ কারণে আতঙ্কিত লোকজনকে হামলাস্থল থেকে নিরাপদে জায়গায় সরিয়ে নেওয়ার দিকনিদের্শনা দিতে পেরেছিল খালিলভ।

খালিলভের ভাষায়, ‘আমি হলজুড়ে ঘুরে ঘুরে চিৎকার করতে শুরু করলাম, ‘বন্ধুরা গোলাগুলি চলছে। সবাই প্রদর্শনী স্থলের দিকে চলে যান।’ খালিলভ স্বীকার করেছে, পুরোটা সময় সে নিজেও আতঙ্কে ছিল। তার পরও জরুরি পরিস্থিতিতে লোকজনকে কীভাবে নিরাপদে সরিয়ে নিতে হবে, সে নির্দেশনা তার মাথায় ছিল। এমন নির্দেশনাগুলো তাকে আগেই দেওয়া ছিল