ঢাকা ০৮:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নগরকান্দায় ড্রাগন ফলের পরীক্ষামূলক চাষে সফলতা

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:৪৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ অগাস্ট ২০১৬
  • ৩৬৫ বার

জেলার নগরকান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় চাষ হচ্ছে উচ্চফলনশীল ও প্রচুর পুষ্টিগুন সম্পন্ন ড্রাগন ফল।

অনুকূল আবহাওয়া থাকায় ও উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় ও বাজারে দাম বেশি থাকায় এলাকার কৃষকদের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে ড্রাগন ফলের চাষ। এ এলাকায় উন্নত জাতের লাল ড্রাগন ফল (সাদা শাঁস) ও লাল ড্রাগন ফল (রঙিন শাঁস) বেশি চাষ হচ্ছে ।

প্রতি কেজি ড্রাগন ফল ৬০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মিষ্টি ও টক-মিষ্টি স্বাদের ড্রাগন ফলে প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা ও প্রসাধনী গুণ থাকায় এর ব্যাপক চাহিদা দেখা যাচ্ছে। ড্রাগন ফলের রস দিয়ে তৈরী প্রসাধনী ব্যবহার করলে স্বাভাবিক বার্ধক্য বিলম্বিত করে, ত্বকে ভাজ পড়া বন্ধ হয়, ত্বকের রেখা ও কুচকানো দাগ মুছে লাবণ্যতা বৃদ্ধি করে। ড্রাগন গাছের কচি ডগা বা কাঁচা ড্রাগন ফলের পেস্ট মুখ ও ত্বক পরিচর্যায় খুবই উপকারী।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আশুতোষ কুমার বিশ্বাস বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় কৃষকদের প্রশিক্ষণ, বিনামূল্যে উপকরণ, প্রাথমিক খরচ প্রদান করে ড্রাগন ফল চাষে উৎসাহিত করা হচ্ছে। ড্রাগন ফল চাষে এ উপজেলার আবহাওয়া খুবই উপযোগী হওয়ায় পরীক্ষামূলক চাষ করে আমরা ব্যাপক সফলতা পেয়েছি। আশা করছি, কয়েক বছরের মধ্যে আমরা ড্রাগন ফল চাষে মডেল হতে পারবো।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

নগরকান্দায় ড্রাগন ফলের পরীক্ষামূলক চাষে সফলতা

আপডেট টাইম : ১২:৪৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ অগাস্ট ২০১৬

জেলার নগরকান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় চাষ হচ্ছে উচ্চফলনশীল ও প্রচুর পুষ্টিগুন সম্পন্ন ড্রাগন ফল।

অনুকূল আবহাওয়া থাকায় ও উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় ও বাজারে দাম বেশি থাকায় এলাকার কৃষকদের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে ড্রাগন ফলের চাষ। এ এলাকায় উন্নত জাতের লাল ড্রাগন ফল (সাদা শাঁস) ও লাল ড্রাগন ফল (রঙিন শাঁস) বেশি চাষ হচ্ছে ।

প্রতি কেজি ড্রাগন ফল ৬০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মিষ্টি ও টক-মিষ্টি স্বাদের ড্রাগন ফলে প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা ও প্রসাধনী গুণ থাকায় এর ব্যাপক চাহিদা দেখা যাচ্ছে। ড্রাগন ফলের রস দিয়ে তৈরী প্রসাধনী ব্যবহার করলে স্বাভাবিক বার্ধক্য বিলম্বিত করে, ত্বকে ভাজ পড়া বন্ধ হয়, ত্বকের রেখা ও কুচকানো দাগ মুছে লাবণ্যতা বৃদ্ধি করে। ড্রাগন গাছের কচি ডগা বা কাঁচা ড্রাগন ফলের পেস্ট মুখ ও ত্বক পরিচর্যায় খুবই উপকারী।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আশুতোষ কুমার বিশ্বাস বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় কৃষকদের প্রশিক্ষণ, বিনামূল্যে উপকরণ, প্রাথমিক খরচ প্রদান করে ড্রাগন ফল চাষে উৎসাহিত করা হচ্ছে। ড্রাগন ফল চাষে এ উপজেলার আবহাওয়া খুবই উপযোগী হওয়ায় পরীক্ষামূলক চাষ করে আমরা ব্যাপক সফলতা পেয়েছি। আশা করছি, কয়েক বছরের মধ্যে আমরা ড্রাগন ফল চাষে মডেল হতে পারবো।