সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যতগুলো মাধ্যম রয়েছে, এর মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে এর নিরাপত্তাব্যবস্থার কারণে। প্ল্যাটফরমটি পরিচালনা করে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মালিকানা প্রতিষ্ঠান মেটা।
এই প্ল্যাটফরম অ্যান্ড টু অ্যান্ড অ্যাকক্রিপটেড। তার মানে আপনার বার্তা, ফাইল এবং কল সবই সুরক্ষিত। তা ছাড়া কোম্পানি নিজেই বলেছে যে, তারা চাইলেও আপনার মেসেজ পড়তে পারবে না।
এমন নিরাপত্তার পরও প্রশ্ন উঠেছে— হোয়াটসঅ্যাপ কী হ্যাক করা যাবে? হ্যাঁ, হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক হতে পারে। হ্যাকাররা বিভিন্ন উপায়ে হোয়াটসঅ্যাপে প্রবেশ করতে পারে। এই পদ্ধতিগুলোকে সরাসরি হ্যাকিং বলা যাবে না। কিন্তু হ্যাকাররা ব্যবহারকারীদের ধোঁকা দিয়ে অ্যাপটিতে প্রবেশ করতে সফল হয়।
হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে
১. আপনি এমন বার্তা দেখতে পারেন যা আপনি পাঠাননি।
২. প্রোফাইল ফটো বা নাম পরিবর্তন হতে পারে।
৩. বিভিন্ন ডিভাইস থেকে লগইন হতে দেখা যাবে।
৪. অপরিচিত নম্বর থেকে কল আসা-যাওয়া দেখা যেতে পারে।
হোয়াটসঅ্যাপের সুরক্ষায় করণীয়
আপনার হোয়াটসঅ্যাপের নিরাপত্তা যেভাবে উন্নত করবেন—
১. আপনার রেজিস্ট্রেশন কোড বা ভেরিফিকেশন পিন কখনই অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না।
২. টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন অন করে রাখুন এবং একটি ই-মেইল ঠিকানাও প্রদান করুন। আপনি পিন ভুলে গেলে এটি পুনরুদ্ধারের জন্য উপযোগী হবে।
৩. আপনার ফোনে একটি ভয়েসমেইল পাসওয়ার্ড সেট করুন।