গত কয়েক বছর ধরে জোরালো ও টেকসই প্রবৃদ্ধির সুবাদে বর্তমান জিডিপি অনুযায়ী বাংলাদেশের অর্থনীতি বৈশ্বিকভাবে ১৪ ধাপ লাফিয়ে ৪৪তম অবস্থানে পৌঁছেছে।
২০১৫ সালে দেশের জিডিপির আকার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০৫.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা ২০১৩ সালে ১,৪৯,৯৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং বৈশ্বিক অবস্থানে বাংলাদেশ ছিল ৫৮তম।
পাশাপাশি, ক্রয়ক্ষমতার সমতা ভিত্তিতে বাংলাদেশ ২০১৩ সালের ৩৬তম অবস্থান থেকে তিন ধাপ এগিয়ে ২০১৫ সালে ৩৩তম অবস্থানে এসেছে।
আজ নগরীর শেরে-বাংলানগরে এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একনেক বৈঠকের আগে পরিকল্পনা মন্ত্রী এ এইচ এম মুস্তফা কামাল এ কথা বলেন।
ওয়ার্ল্ড ডেভলপমেন্ট ইন্ডিকেটর ডাটাবেজ, বিশ্ব ব্যাংক, এপ্রিল ২০১৫ এবং আইএমএফ ইকোনমিক আউটলুক (ডাব্লিউইও), এপ্রিল ২০১৫ ভিত্তিতে ‘বিশ্ব অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’ শীর্ষক রিপোর্ট তৈরি করেছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।
পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, আগামী বছর স্বাভাবিক গতিতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করে সামনে এগিয়ে যেতে চাই এবং পরবর্তী বছরগুলোতে সম্পদের যথাযথ ব্যবহার করতে চাই।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ভিয়েতনাম, কাজাকিস্তান, পর্তুগাল, কাতার, নিউজিল্যান্ড ও পেরু বর্তমান জিডিপি হিসাবে বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে আছে।
জিডিপি হিসাবে বিশ্বে প্রথম অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র এবং দেশটির জিডিপি’র আকার ১৮,১২৪.৭ বিলিয়ন ডলার, এর পরেই চীনের জিডিপি আকার ১১,২১১.৯০ বিলিয়ন, জাপান ৪,২১০.৪০ বিলিয়ন, জার্মানি ৩,৪১৩.৫০ বিলিয়ন এবং যুক্তরাজ্য ২,৮৫৩.৪০ বিলিয়ন ডলার।
২০১৩ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থান ৫৮তম, জিডিপি’র আকার ছিল ১,৪৯,৯৯০ মিলিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ অবস্থানে জিডিপি ছিল ১৬,৭৬৮,১০০ মিলিয়ন ডলার এবং ভিয়েতনামের অবস্থান ছিল ৫৭তম, জিডিপি’র পরিমাণ ছিল ১,৭১,৩৯০ মিলিয়ন।
তিনি বলেন, সম্পদের কার্যকর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে আমরা দেশের অর্থনীতিকে সামনে এগিয়ে নিয়ে এসেছি এবং আমি আশা করি, অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিদ্যমান প্রবণতা আরো জোরদার হবে।
২০১৫ সালে দেশের জিডিপির আকার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০৫.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা ২০১৩ সালে ১,৪৯,৯৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং বৈশ্বিক অবস্থানে বাংলাদেশ ছিল ৫৮তম।
পাশাপাশি, ক্রয়ক্ষমতার সমতা ভিত্তিতে বাংলাদেশ ২০১৩ সালের ৩৬তম অবস্থান থেকে তিন ধাপ এগিয়ে ২০১৫ সালে ৩৩তম অবস্থানে এসেছে।
আজ নগরীর শেরে-বাংলানগরে এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একনেক বৈঠকের আগে পরিকল্পনা মন্ত্রী এ এইচ এম মুস্তফা কামাল এ কথা বলেন।
ওয়ার্ল্ড ডেভলপমেন্ট ইন্ডিকেটর ডাটাবেজ, বিশ্ব ব্যাংক, এপ্রিল ২০১৫ এবং আইএমএফ ইকোনমিক আউটলুক (ডাব্লিউইও), এপ্রিল ২০১৫ ভিত্তিতে ‘বিশ্ব অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’ শীর্ষক রিপোর্ট তৈরি করেছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।
পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, আগামী বছর স্বাভাবিক গতিতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করে সামনে এগিয়ে যেতে চাই এবং পরবর্তী বছরগুলোতে সম্পদের যথাযথ ব্যবহার করতে চাই।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ভিয়েতনাম, কাজাকিস্তান, পর্তুগাল, কাতার, নিউজিল্যান্ড ও পেরু বর্তমান জিডিপি হিসাবে বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে আছে।
জিডিপি হিসাবে বিশ্বে প্রথম অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র এবং দেশটির জিডিপি’র আকার ১৮,১২৪.৭ বিলিয়ন ডলার, এর পরেই চীনের জিডিপি আকার ১১,২১১.৯০ বিলিয়ন, জাপান ৪,২১০.৪০ বিলিয়ন, জার্মানি ৩,৪১৩.৫০ বিলিয়ন এবং যুক্তরাজ্য ২,৮৫৩.৪০ বিলিয়ন ডলার।
২০১৩ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থান ৫৮তম, জিডিপি’র আকার ছিল ১,৪৯,৯৯০ মিলিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ অবস্থানে জিডিপি ছিল ১৬,৭৬৮,১০০ মিলিয়ন ডলার এবং ভিয়েতনামের অবস্থান ছিল ৫৭তম, জিডিপি’র পরিমাণ ছিল ১,৭১,৩৯০ মিলিয়ন।
তিনি বলেন, সম্পদের কার্যকর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে আমরা দেশের অর্থনীতিকে সামনে এগিয়ে নিয়ে এসেছি এবং আমি আশা করি, অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিদ্যমান প্রবণতা আরো জোরদার হবে।