ঢাকা ০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একটি ওষুধ কিনতে লাগবে ১৯ কোটি টাকা, যোগাড় করে দিল সাধারণ মানুষ!

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:৪২:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ জুন ২০২২
  • ১২৪ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মধ্যপ্রাচ্যের দেশ মিশরের ১ বছর ১১ মাস বয়সী রুকায়া নামের একটি শিশু ‘স্পাইনাল মাসকিউলার অ্যাট্রোফি’ নামে মেরুদন্ডের জটিল রোগে আক্রান্ত। এ রোগ থেকে সেরে ওঠতে হলে দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই তাকে একটি ইনজেকশন দিতে হবে।

শিশুটিকে বাঁচানোর জন্য ডাক্তার তাকে ‘জোলগেনসমা’ নামে একটি ইনজেকশন দিতে বলেন।

তবে এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি ওষুধ এবং ইনজেকশন। সুইজারল্যান্ডের নোভারতিস ফার্মাসিউক্যালস শুধুমাত্র এটি উৎপাদন করে।

ডলারের হিসাবে ইনজেকশনটির মূল্য ২.১ মিলিয়ন। আর বাংলাদেশী টাকার হিসেবে ১৯ কোটি টাকারও বেশি।

তবে একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে এতো টাকা দেওয়া সম্ভব না।

ফলে রুকাইয়ার বাবা সাধারণ মানুষের কাছে সাহায্যের জন্য আবেদন করেন। তার আবেদনে সাড়া দিয়ে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে মিশরের ব্যবসায়ীরা এগিয়ে আসেন। তারা যোগাড় করে দেন ওষুধের ১৯ কোটি টাকা!

কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ শিশুদের জন্য তাদের সমাবর্তন বাতিল করে দেন। সমাবর্তনের টাকাগুলো রুকাইয়াকে দিয়ে দেন তারা।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

একটি ওষুধ কিনতে লাগবে ১৯ কোটি টাকা, যোগাড় করে দিল সাধারণ মানুষ!

আপডেট টাইম : ০৯:৪২:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ জুন ২০২২

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মধ্যপ্রাচ্যের দেশ মিশরের ১ বছর ১১ মাস বয়সী রুকায়া নামের একটি শিশু ‘স্পাইনাল মাসকিউলার অ্যাট্রোফি’ নামে মেরুদন্ডের জটিল রোগে আক্রান্ত। এ রোগ থেকে সেরে ওঠতে হলে দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই তাকে একটি ইনজেকশন দিতে হবে।

শিশুটিকে বাঁচানোর জন্য ডাক্তার তাকে ‘জোলগেনসমা’ নামে একটি ইনজেকশন দিতে বলেন।

তবে এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি ওষুধ এবং ইনজেকশন। সুইজারল্যান্ডের নোভারতিস ফার্মাসিউক্যালস শুধুমাত্র এটি উৎপাদন করে।

ডলারের হিসাবে ইনজেকশনটির মূল্য ২.১ মিলিয়ন। আর বাংলাদেশী টাকার হিসেবে ১৯ কোটি টাকারও বেশি।

তবে একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে এতো টাকা দেওয়া সম্ভব না।

ফলে রুকাইয়ার বাবা সাধারণ মানুষের কাছে সাহায্যের জন্য আবেদন করেন। তার আবেদনে সাড়া দিয়ে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে মিশরের ব্যবসায়ীরা এগিয়ে আসেন। তারা যোগাড় করে দেন ওষুধের ১৯ কোটি টাকা!

কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ শিশুদের জন্য তাদের সমাবর্তন বাতিল করে দেন। সমাবর্তনের টাকাগুলো রুকাইয়াকে দিয়ে দেন তারা।