হাওর বার্তা ডেস্কঃ মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।
২৯ মার্চ ২০২২, মঙ্গলবার। ১৫ চৈত্র ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।
ঘটনা
১৭৯৯- দাসপ্রথা উচ্ছেদে নিউ ইয়র্কে আইন পাস হয়।
১৮৫৭- ব্যারাকপুর সেনা ব্যারাকে মঙ্গল পান্ডে গুলি ছুড়ে সিপাহী বিদ্রোহের সূচনা করেন।
১৯২০- ব্রিটিশবিরোধী অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয়।
১৯৮৪- আতাউর রহমান খান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত।
জন্ম
১৯২৯- বাঙালি অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক ও লেখক উৎপল দত্ত।
১৯৩৫- বাঙালি গীতিকার, সুরকার ও প্রযোজক বীরেশ্বর সরকার।
১৯৩৯- বাংলাদেশি ভাস্কর নভেরা আহমেদ।
১৯৫১- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম বীর মুক্তিযোদ্ধা শাফী ইমাম রুমী। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন গেরিলা যোদ্ধা। তিনি ছিলেন শহীদ জননী খ্যাত জাহানারা ইমামের জ্যেষ্ঠ পুত্র। শরীফ ও জাহানারা ইমামের উচ্চ-মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্র হিসেবে ছিলেন খুবই মেধাবী। আই.এস.সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে রুমী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি হন। ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন তুখোড় তার্কিক। বিদেশে পড়ার সুযোগ থাকলেও দেশকে যুদ্ধের মধ্যে রেখে বিদেশে নিরাপদ আশ্রয়ে নিজের ক্যারিয়ারের জন্য পড়তে যাননি।
মৃত্যু
১৯৭১- বাঙালি আইনজীবী সমাজকর্মী, ভাষা সৈনিক ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত।
১৯৭৮- সাহিত্যিক প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ। তিনি টাঙ্গাইল জেলার তৎকালীন ভুঞাপুর থানার অন্তর্গত বিরামদী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ইবরাহীম খাঁ স্মৃতিকথা, শিক্ষা-সাহিত্য-ধর্ম-বিষয়ক প্রবন্ধ, নাটক, ভ্রমণ কাহিনী, রসরচনা, গল্প, উপন্যাস, ইতিহাস ও জীবনচরিত, শিশু সাহিত্য, পাঠ্য বই ও অনুবাদ মিলিয়ে শতাধিক গ্রন্থ রচনা করেছেন। অনেক দায়িত্বপূর্ণ পদে কর্মব্যস্ত থেকেও অনলসভাবে তিনি বিশাল সাহিত্য ভান্ডার রচনা করেছেন। সাহিত্যের সকল শাখায়ই তিনি স্বচ্ছন্দে সফলতার সঙ্গে পদচারণা করেছেন। ১৯৬৩ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার ও ১৯৭৬ সালে সাহিত্যে অবদানের জন্য পান দেশের সর্বোচ্চ সম্মান একুশে পদক।
১৯৮৭- প্রখ্যাত বাঙালি সরোদশিল্পী তিমির বরণ ভট্টাচার্য।
২০০৫- জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত বাংলাদেশি কণ্ঠশিল্পী খালিদ হাসান মিলু।