ফসলের লাল সোনা, যা চাষ করে কোটি টাকা উপার্জন করতে পারেন কৃষকরা

//

 হাওর বার্তা ডেস্কঃ সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ভারতের কৃষকদের মধ্যে নতুন, লাভজনক ফসল এবং সংশ্লিষ্ট চাষ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণেই দেশের কৃষক এখন সেসব ফসলই ফলাচ্ছেন যেগুলো তার জমি ও মাটি অনুযায়ী ভালো পরিমাণে চাষ করা যায়।

সেইরকমই একটি ফসল হল কেশর। ইরানে সবচেয়ে বেশি কেশর চাষ (Saffron Farming) হয়। কাশ্মীর মূলত ভারতের সেই অঞ্চল যেখানে কেশর চাষ করা হয়।

তবে এখন ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও এর চাষ শুরু করা হচ্ছে। ভারত এবং অন্যান্য স্থানেও কেশর চাষের চাহিদা রয়েছে। এ কারণেই এর দাম এখন আকাশছোঁয়া।

বাজারে এর দাম ও চাহিদার কারণে একে লাল সোনা বলা হয়। বর্তমানে বাজারগুলোর অবস্থা এমন যে, কেজি প্রতি এক থেকে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি হচ্ছে কেশর।এত কিছুর পরও এই ফসলের সাথে জড়িত আরেকটি সত্য আছে।

জাফরান ফসল চাষ করতে অনেক যত্ন প্রয়োজন। এছাড়াও, এই ফসলের বীজ ১৫ বছরে একবার বপন করা হয়। এরপর প্রতি বছর ফুল আসে এবং এসব ফুল থেকে জাফরান তোলা হয়। জাফরানের বীজ থেকে ফুল হয়।

একটি ফুলের ভিতরে, পাতার মাঝখানে আরও ছয়টি পাতা বের হয়। এতে জাফরানের দুই-তিনটি পাতা থাকে যা দেখতে লাল। এই ফসল চাষে প্রচুর সূর্যালোকের প্রয়োজন হয়।

ঠান্ডা ও আর্দ্র আবহাওয়ায় এর ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং বৃদ্ধির গতি কমে যায়। এই কারণেই এই ফসলগুলি উষ্ণ এবং রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়ায় চাষ করা হয়।

জাফরান ফসল জুলাই-আগস্ট মাসে রোপণ করা হয়, তাহলে প্রায় ৩ মাসের মধ্যে তা পাকে এবং প্রস্তুত হয়। এরপর কৃষক ফুল থেকে জাফরান বের করে বাজারে বিক্রি করতে পারেন।//

// {
unibotsPlayer("celebhub");
});

// ]]>

// {
unibotsPlayer("celebhub");
});

// ]]>//

// {
unibotsPlayer("celebhub");
});

// ]]>

Print Friendly, PDF & Email

     এ ক্যাটাগরীর আরো খবর