হাওর বার্তা ডেস্কঃ মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয়ে ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসের। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২, বুধবার। ১৯ মাঘ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।
ঘটনা
১৮১৪- কলকাতায় ভারতীয় সংগ্রহালয় (ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম) প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৬২- শম্ভুনাথ পণ্ডিত প্রথম বাঙালি হিসেবে কলকাতা হাইকোর্টে প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত হন।
১৮৮৮- খান বাহাদুর হাশেম আলি খান, বাঙালি রাজনীতিবিদ।
১৯০১- রানি ভিক্টোরিয়ার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া।
১৯৮৯- সত্যজিৎ রায়কে ফ্রান্সের সর্বোচ্চ সম্মান “লিজিয়ন ডি অনার” প্রদান।
জন্ম
১৮৮২- আইরিশ ঔপন্যাসিক, ছোট গল্প লেখক ও কবি জেমস জয়েস।
১৮৮৯- ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী ও রাজনীতিক রাজকুমারী বিবিজী অমৃত কাউর।
১৯৩৯- বাংলাদেশি গল্পকার ও কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক।
১৯৫৩- শহীদ মুক্তিযোদ্ধা বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান। হামিদুর রহমানের জন্ম ১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে চরম সাহসিকতা আর অসামান্য বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ যে সাত বীরকে সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়, তিনি তাদের অন্যতম। মাত্র ১৮ বছর বয়সে শহীদ হওয়া হামিদুর রহমান বীরশ্রেষ্ঠ পদকপ্রাপ্ত শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ।
১৯৭৭- কলম্বিয়ান গায়িকা-গীতিকার, প্রযোজক ও অভিনেত্রী শাকিরা।
মৃত্যু
১৯৬৪- বাঙালি ফুটবলার সৈয়দ আবদুস সামাদ।
১৯৭০- ইংরেজ গণিতজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক, লেখক এবং নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক বারট্রান্ড রাসেল।
১৯৮৮- পটুয়া চিত্রশিল্পী কামরুল হাসান। তিনি ড্রইং-এ দক্ষতা অর্জন করে বিশ্বব্যাপী সুনাম কুড়িয়েছিলেন। কামরুল হাসানকে সবাই শিল্পী বললেও তিনি নিজে ‘পটুয়া’ নামে পরিচিত হতে পছন্দ করতেন। স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময়ে জেনারেল ইয়াহিয়ার মুখের ছবি দিয়ে আঁকা এই জানোয়ারদের হত্যা করতে হবে পোস্টারটি খুব বিখ্যাত। তিনি স্বাধীনতা পুরস্কার,বাংলা একাডেমির ফেলো সম্মাননা সহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন।
২০০৬- বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মিজানুর রহমান চৌধুরী।