ঢাকা ০২:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জামাইশূন্য এখন ঘরজামাইপাড়া

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:০০:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ মার্চ ২০১৬
  • ৪০৭ বার

জামাইশূন্য এখন ঘরজামাইপাড়া। আগে জামাইদের আনাগোনায় মুখরিত ছিল জামাইপাড়া। এখন আর একজনকেও চোখে পড়ে না। নিজেদের মধ্যে বিবাদের কারণেই ঝিনাইদহ সদর উপজেলার গান্না ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের ঘরজামাইপাড়া এখন জনশূন্য হয়ে পড়েছে।

অথচ ছয় মাস আগেও এখানে বসবাস করতো মানুষ। এখন শুধু ঘরবাড়ির চিহ্ন ছাড়া আর কিছুই

নেই।

স্থানীয়রা জানান, গান্না ইউনিয়নের চণ্ডিপুর-জিয়ানগর সড়কের লক্ষ্মীপুর গ্রামের বালির মাঠে বছরখানেক আগে ৮টি পরিবার বসবাস শুরু করে। বসবাসরত পরিবারগুলো সবাই এলাকার ঘরজামাই ছিল। অনেকে আবার এ পাড়ার নাম নতুন পাড়া বলে জানতো। তবে স্থানীয়রা ঘরজামাইপাড়া বলেই ডাকত।

এখানে বসবাস করতেন ঘরজামাই তাহাজ উদ্দিন, আলমগীর হোসেন, সিরাজ উদ্দিন, আমির হোসেন, দিদার আলী, তছিম মিয়া, গিরাজ ওরফে দিরাজ, মসলেম মিয়াসহ অনেকে। বর্তমানে কেউ বসবাস করেন না।

এ ব্যাপারে স্থানীয় বেতাই পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ তরিকুল ইসলাম বলেন, মাসখানেক হলো এখানকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। এ বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে বিষয়টি খোঁজ-খরব নিয়ে দেখা হবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

জামাইশূন্য এখন ঘরজামাইপাড়া

আপডেট টাইম : ১০:০০:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ মার্চ ২০১৬

জামাইশূন্য এখন ঘরজামাইপাড়া। আগে জামাইদের আনাগোনায় মুখরিত ছিল জামাইপাড়া। এখন আর একজনকেও চোখে পড়ে না। নিজেদের মধ্যে বিবাদের কারণেই ঝিনাইদহ সদর উপজেলার গান্না ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের ঘরজামাইপাড়া এখন জনশূন্য হয়ে পড়েছে।

অথচ ছয় মাস আগেও এখানে বসবাস করতো মানুষ। এখন শুধু ঘরবাড়ির চিহ্ন ছাড়া আর কিছুই

নেই।

স্থানীয়রা জানান, গান্না ইউনিয়নের চণ্ডিপুর-জিয়ানগর সড়কের লক্ষ্মীপুর গ্রামের বালির মাঠে বছরখানেক আগে ৮টি পরিবার বসবাস শুরু করে। বসবাসরত পরিবারগুলো সবাই এলাকার ঘরজামাই ছিল। অনেকে আবার এ পাড়ার নাম নতুন পাড়া বলে জানতো। তবে স্থানীয়রা ঘরজামাইপাড়া বলেই ডাকত।

এখানে বসবাস করতেন ঘরজামাই তাহাজ উদ্দিন, আলমগীর হোসেন, সিরাজ উদ্দিন, আমির হোসেন, দিদার আলী, তছিম মিয়া, গিরাজ ওরফে দিরাজ, মসলেম মিয়াসহ অনেকে। বর্তমানে কেউ বসবাস করেন না।

এ ব্যাপারে স্থানীয় বেতাই পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ তরিকুল ইসলাম বলেন, মাসখানেক হলো এখানকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। এ বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে বিষয়টি খোঁজ-খরব নিয়ে দেখা হবে।