ঢাকা ০১:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ২১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নাটোরের সিংড়ায় রোপা আউশের কর্তন শুরু

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৪:৩৩:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অগাস্ট ২০২১
  • ১৫৪ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মঙ্গলবার (১০ আগস্ট) দুপুর ১২ টায় কলম মির্জাপুর গ্রামে কৃষক রিপন মন্ডলের ব্রিধান -৮২ জাতের ধান কর্তন করা হয়। ধান কর্তন উদ্বোধন করেন, উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো. সেলিম রেজা। এসময় উপস্থিত ছিলেন,  কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মাহামুদুল হাসান, উপ- সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ অফিসার কার্তিক চন্দ্র, উপ- সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. জুলফিকার আলিসহ অন্যন্য ব্লকের উপ- সহকারী কৃষি অফিসার বৃন্দ।

জানা যায়,  এবার উপজেলায় রোপা আউশ ৪ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আবাদ করা হয়। হাতিয়ান্দহ, কলম, সুকাশ,  ডাহিয়া, রামানন্দ খাজুরা, ইটালী, লালোর, শেরকোল ইউনিয়নে এই আবাদ করা হয়েছে। উপ-সহকারী কৃষি অফিসার জুলফিকার আলি বলেন, ইরিও আমনের মাঝামাঝি ফসল হিসেবে আউশ ধান ভালো। অল্প সময়ে কৃষকরা লাভবান বেশি হয়। পতিত জমি তে আউশ আবাদে কৃষকদের অনুরোধ জানান তিনি।

উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো. সেলিম রেজা জানান, ১০০ দিনে কৃষকরা এ ধান ঘরে তুলতে পারছে। গতবারের চেয়ে এবার কৃষকদের আগ্রহ বেশি। বিঘা প্রতি ২০ মন ধান পাবে বলে আশা করা হচ্ছে ।  তিনি আরো বলেন, উপজেলা কৃষি বিভাগ কৃষকদের সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছে। বিশেষ করে স্বল্প মূল্য, স্বল্প খরচে কৃষকরা এ ধান ঘরে তুলতে পারে। সে বিষয়ে কৃষকদের আমরা পরামর্শ ও সহযোগিতা করে আসছি
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

নাটোরের সিংড়ায় রোপা আউশের কর্তন শুরু

আপডেট টাইম : ০৪:৩৩:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অগাস্ট ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মঙ্গলবার (১০ আগস্ট) দুপুর ১২ টায় কলম মির্জাপুর গ্রামে কৃষক রিপন মন্ডলের ব্রিধান -৮২ জাতের ধান কর্তন করা হয়। ধান কর্তন উদ্বোধন করেন, উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো. সেলিম রেজা। এসময় উপস্থিত ছিলেন,  কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মাহামুদুল হাসান, উপ- সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ অফিসার কার্তিক চন্দ্র, উপ- সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. জুলফিকার আলিসহ অন্যন্য ব্লকের উপ- সহকারী কৃষি অফিসার বৃন্দ।

জানা যায়,  এবার উপজেলায় রোপা আউশ ৪ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আবাদ করা হয়। হাতিয়ান্দহ, কলম, সুকাশ,  ডাহিয়া, রামানন্দ খাজুরা, ইটালী, লালোর, শেরকোল ইউনিয়নে এই আবাদ করা হয়েছে। উপ-সহকারী কৃষি অফিসার জুলফিকার আলি বলেন, ইরিও আমনের মাঝামাঝি ফসল হিসেবে আউশ ধান ভালো। অল্প সময়ে কৃষকরা লাভবান বেশি হয়। পতিত জমি তে আউশ আবাদে কৃষকদের অনুরোধ জানান তিনি।

উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো. সেলিম রেজা জানান, ১০০ দিনে কৃষকরা এ ধান ঘরে তুলতে পারছে। গতবারের চেয়ে এবার কৃষকদের আগ্রহ বেশি। বিঘা প্রতি ২০ মন ধান পাবে বলে আশা করা হচ্ছে ।  তিনি আরো বলেন, উপজেলা কৃষি বিভাগ কৃষকদের সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছে। বিশেষ করে স্বল্প মূল্য, স্বল্প খরচে কৃষকরা এ ধান ঘরে তুলতে পারে। সে বিষয়ে কৃষকদের আমরা পরামর্শ ও সহযোগিতা করে আসছি