ঢাকা ০৭:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
সংঘর্ষের ১০ দিনেও নিখোঁজ ইয়াসিন জীবিত অথবা মৃত ফেরত পেতে এলাকবাসীর মানববন্ধন সোনালি ক্ষেতে ঢেউ ভাঙা বসন্ত হাওয়া প্রধান উপদেষ্টা আজ পুলিশের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কথা শুনবেন আদালতের রায় উপেক্ষা দুই শতাধিক ভেনেজুয়েলার নাগরিককে এল সালভাদরে পাঠালেন ট্রাম্প কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে টিকিট ব্যবস্থা চালু কাজে ফিরলেন মেট্রোরেল কর্মীরা ধর্ষণ নিয়ে বক্তব্য ডিএমপি কমিশনারের দুঃখ প্রকাশ বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত জাতিসংঘ মহাসচিবের বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলে সুদিনের স্বপ্ন নিয়ে আজ আসছেন হামজা চৌধুরী অবশেষে ৭৫ লাখ রুপিতে আইপিএলে দল পেলেন মুস্তাফিজের ‘শিষ্য’

বাহরাইন থেকে টাকা পাঠিয়ে গাড়ি জিতলেন বাংলাদেশি সানাউল্লাহ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০২:৪২:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুন ২০২১
  • ১৭৫ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ পরিবারের জন্য বাহরাইন ফাইন্যান্সিং কোম্পানির (বিএফসি) মাধ্যমে বাংলাদেশে ব্যাংকে টাকা পাঠিয়ে কোম্পানির ঘোষিত লটারির প্রথম পুরস্কার গাড়ি জিতেছে বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সানাউল্লাহ।

গাড়িটির বর্তমান মূল্য বাংলাদেশি ১১ লাখ টাকা। গেল মাসে ১০ হাজার টাকা দেশে প্রেরণ করে চলতি মাসের ১৩ তারিখে অনুষ্ঠিত ড্রতে তিনি জিতেছেন ১১ লাখ টাকা মূল্যের এমজি ৫-২০২১ মডেলের এই প্রাইভেটকারটি।

বুধবার (১৬ জুন) কোম্পানির পক্ষ থেকে সানাউল্লার হাতে গাড়ির চাবি তুলে দেন বাহরাইন ফাইন্যান্সিং কোম্পানির (বিএফসি) প্রধান নির্বাহী ডিপক নেয়ার।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কোম্পানির (বিএফসি) সিনিয়র বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার হেড অব বাংলাদেশ সবুজ মিলন, মার্কেটিং ম্যানেজার আরুণ বিশ্ব নান্দ।

বাহরাইন ফাইন্যান্সিং কোম্পানি (বিএফসি) গত ১১ মে থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত দেশে প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে টাকা প্রেরণকারীদের জন্য ২০০ গ্রাম ওজনের ২০০টি স্বর্ণের কয়েন ও ১টি এমজি প্রাইভেটকার লটারির পুরস্কার ঘোষণা করে র‌্যাফেল ড্রয়ের মাধ্যমে বিজয়ীদের বাঁচাই করেন। এতে করোনার করুন পরিস্থিতিতে ভাগ্য খুলল নির্মাণ শ্রমিক ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের মোহাম্মদপুর গ্রামের সানাউল্লার। তিনি আনন্দে আবেগাপ্লুত হয়ে বলেন, আমার অনেক ভালো লাগছে, আমি অনেক গর্বিত- এটি একটি শান্তির ব্যাপারও।

আমার মতো একটা সাধারণ ছেলে এরকম একটা জিনিস পাওয়ায় আমি ও আমার পরিবার অনেক খুশি। কোম্পানির সিনিয়র বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার সবুজ মিলন বলেন, আমি আনন্দে  আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছি। আমি ১০ বছর যাবৎ এ প্রতিষ্ঠানে কাজ করি। নিজ দেশের একজনের করোনাকালে এমন পাওয়া ও আনন্দে একজন বাংলাদেশি হিসেবে আমার অবস্থান থেকে অনেক অনেক আনন্দিত ও গর্ববোধ করছি। আমি তার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি। আমি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বাংলাদেশিদের টাকা প্রেরণসহ যে কোনো সহযোগিতার আশ্বাস দিচ্ছি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

সংঘর্ষের ১০ দিনেও নিখোঁজ ইয়াসিন জীবিত অথবা মৃত ফেরত পেতে এলাকবাসীর মানববন্ধন

বাহরাইন থেকে টাকা পাঠিয়ে গাড়ি জিতলেন বাংলাদেশি সানাউল্লাহ

আপডেট টাইম : ০২:৪২:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুন ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ পরিবারের জন্য বাহরাইন ফাইন্যান্সিং কোম্পানির (বিএফসি) মাধ্যমে বাংলাদেশে ব্যাংকে টাকা পাঠিয়ে কোম্পানির ঘোষিত লটারির প্রথম পুরস্কার গাড়ি জিতেছে বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সানাউল্লাহ।

গাড়িটির বর্তমান মূল্য বাংলাদেশি ১১ লাখ টাকা। গেল মাসে ১০ হাজার টাকা দেশে প্রেরণ করে চলতি মাসের ১৩ তারিখে অনুষ্ঠিত ড্রতে তিনি জিতেছেন ১১ লাখ টাকা মূল্যের এমজি ৫-২০২১ মডেলের এই প্রাইভেটকারটি।

বুধবার (১৬ জুন) কোম্পানির পক্ষ থেকে সানাউল্লার হাতে গাড়ির চাবি তুলে দেন বাহরাইন ফাইন্যান্সিং কোম্পানির (বিএফসি) প্রধান নির্বাহী ডিপক নেয়ার।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কোম্পানির (বিএফসি) সিনিয়র বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার হেড অব বাংলাদেশ সবুজ মিলন, মার্কেটিং ম্যানেজার আরুণ বিশ্ব নান্দ।

বাহরাইন ফাইন্যান্সিং কোম্পানি (বিএফসি) গত ১১ মে থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত দেশে প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে টাকা প্রেরণকারীদের জন্য ২০০ গ্রাম ওজনের ২০০টি স্বর্ণের কয়েন ও ১টি এমজি প্রাইভেটকার লটারির পুরস্কার ঘোষণা করে র‌্যাফেল ড্রয়ের মাধ্যমে বিজয়ীদের বাঁচাই করেন। এতে করোনার করুন পরিস্থিতিতে ভাগ্য খুলল নির্মাণ শ্রমিক ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের মোহাম্মদপুর গ্রামের সানাউল্লার। তিনি আনন্দে আবেগাপ্লুত হয়ে বলেন, আমার অনেক ভালো লাগছে, আমি অনেক গর্বিত- এটি একটি শান্তির ব্যাপারও।

আমার মতো একটা সাধারণ ছেলে এরকম একটা জিনিস পাওয়ায় আমি ও আমার পরিবার অনেক খুশি। কোম্পানির সিনিয়র বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার সবুজ মিলন বলেন, আমি আনন্দে  আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছি। আমি ১০ বছর যাবৎ এ প্রতিষ্ঠানে কাজ করি। নিজ দেশের একজনের করোনাকালে এমন পাওয়া ও আনন্দে একজন বাংলাদেশি হিসেবে আমার অবস্থান থেকে অনেক অনেক আনন্দিত ও গর্ববোধ করছি। আমি তার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি। আমি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বাংলাদেশিদের টাকা প্রেরণসহ যে কোনো সহযোগিতার আশ্বাস দিচ্ছি।