ঢাকা ১০:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামে ধরলা তিস্তাসহ সবকটি নদ-নদীর পানি ফের বাড়ছে শতাধিক চর প্লাবিত

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৮:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • ১৭৮ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ভারি বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামের ধরলা ও তিস্তাসহ সবকটি নদ-নদীর পানি ফের বাড়ছে। ধরলা নদীর পানি বৃহস্পতিবার বিকালে ২৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্রের পানিও বিপৎসীমার কাছাকাছি রয়েছে।

উলিপুরের চর বজরা, সদর উপজেলার সারডোব, মোঘলবাসা, ফুলবাড়ীর চর মেকলি ও ভুরুঙ্গামারীর ধাউরারকুঠিসহ ৬৭টি পয়েন্টে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত দুই দিনে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ অর্ধশত ঘরবাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

দ্রুতগতিতে পানি বৃদ্ধির ফলে শতাধিক চর নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। ডুবে গেছে গ্রামীণ সড়ক। কয়েক হাজার হেক্টর আমন ও সবজি ক্ষেত নিমজ্জিত হয়েছে পানিতে। নৌকা কলাগাছের ভেলা ছাড়া চরাঞ্চলে যাতায়াতের কোনো উপায় নেই।

ঘরবাড়িতে পানি ওঠায় অনেকেই গবাদী পশু নিয়ে বাঁধ ও রাস্তায় আশ্রয় নিয়েছেন। দেখা দিয়েছে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। পানি বৃদ্ধির ফলে বিভিন্ন এলাকায় নদ-নদীর ভাঙন তীব্ররূপ ধারণ করেছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

কুড়িগ্রামে ধরলা তিস্তাসহ সবকটি নদ-নদীর পানি ফের বাড়ছে শতাধিক চর প্লাবিত

আপডেট টাইম : ০৯:৫৮:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ভারি বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামের ধরলা ও তিস্তাসহ সবকটি নদ-নদীর পানি ফের বাড়ছে। ধরলা নদীর পানি বৃহস্পতিবার বিকালে ২৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্রের পানিও বিপৎসীমার কাছাকাছি রয়েছে।

উলিপুরের চর বজরা, সদর উপজেলার সারডোব, মোঘলবাসা, ফুলবাড়ীর চর মেকলি ও ভুরুঙ্গামারীর ধাউরারকুঠিসহ ৬৭টি পয়েন্টে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত দুই দিনে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ অর্ধশত ঘরবাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

দ্রুতগতিতে পানি বৃদ্ধির ফলে শতাধিক চর নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। ডুবে গেছে গ্রামীণ সড়ক। কয়েক হাজার হেক্টর আমন ও সবজি ক্ষেত নিমজ্জিত হয়েছে পানিতে। নৌকা কলাগাছের ভেলা ছাড়া চরাঞ্চলে যাতায়াতের কোনো উপায় নেই।

ঘরবাড়িতে পানি ওঠায় অনেকেই গবাদী পশু নিয়ে বাঁধ ও রাস্তায় আশ্রয় নিয়েছেন। দেখা দিয়েছে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। পানি বৃদ্ধির ফলে বিভিন্ন এলাকায় নদ-নদীর ভাঙন তীব্ররূপ ধারণ করেছে।