মিয়ানমারে ২০০ অভিবাসী উদ্ধারে যাচাই-বাছাই এ যাওয়া হল না বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের। রোববার সকাল ৯টায় টেকনাফ স্থল বন্দর জেটি ঘাট দিয়ে মিয়ানমারে উদ্ধার অভিবাসীরা বাংলাদেশি কিনা তা যাচাই করতে যাওয়ার কথা ছিল প্রতিনিধি দলের। কিন্তু মিয়ানমারের পাঠানো তালিকায় তথ্যগত ভুল থাকায় আর যায়নি বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল।
৪২ বর্ডার গার্ড ব্যাটলিয়ান ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর আবু রাসেল ছিদ্দিকী জানান, গত বৃহস্পতিবার বঙ্গোপসাগরে মিয়ানমার জলসীমায় সমুদ্রপথে মালয়েশিয়াগামী ২০৮ জনকে উদ্ধার করে মিয়ানমার নৌ বাহিনী। তার মধ্যে ২০০ জনই বাংলাদেশি বলে দাবি করে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)। একটি পত্র দিয়ে বিষয়টি অবহিত করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ(বিজিবি)কে। এরই সূত্র ধরে, রোববার সকালে বিজিবির কক্সবাজার সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. খালেকুজ্জামানের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের বাংলাদেশি প্রতিনিধি দলের মিয়ানমার যাওয়ার কথা ছিল। তবে বিকেল পর্যন্ত প্রতিনিধি দল টেকনাফ স্থলবন্দর জেটি ঘাটে অবস্থানের পর যাওয়া হচ্ছে না বলে ঘোষণা আসে।
এদিকে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে টেকনাফ স্থলবন্দর মালঞ্চ রেস্ট হাউসে বিজিবির কক্সবাজার সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. খালেকুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, সাগর থেকে উদ্ধার অভিবাসীরা বাংলাদেশি নাগরিক বলে দাবি করে মিয়ানমার। ফলে তাদের বাংলাদেশে ফেরত নেওয়ার কথা বলা হয়। কিন্তু বাংলাদেশের পক্ষে তাদের যাচাই-বাছাই না করে ফেরত আনা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে মিয়ানমারকে তাদের তালিকা পাঠানোর কথা বলে বিজিবি।
বিকেলে মিয়ানমারের পক্ষ থেকে ২০০ অভিবাসীর তালিকা বিজিবির কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে মিয়ানমার থেকে পাঠানো তালিকায় পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণ নেই। তাই পুর্নাঙ্গ তথ্য দিয়ে তালিকা পাঠানোর জন্য বিজিবির পক্ষ থেকে মিয়ানমারকে জানানো হয়েছে। মিয়ানমার থেকে সঠিক তালিকা পাওয়া গেলে তা যাচাই করে অভিবাসীদের দেশে ফিরিয়ে আনার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
বিজিবি সূত্রে জানা যায়, মিয়ানমারের পাঠানো তালিকায় বাংলাদেশের ১৪ জেলার নাগরিক আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তার মধ্যে ২০ জন কক্সবাজার জেলার নাগরিক। এদের মধ্যে উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকার ১৪ জন বলে প্রাথমিক ভাবে জানা যায়। ধারণা করা হচ্ছে এদের মধ্যে রোহিঙ্গা নাগরিক রয়েছে।
৪২ বর্ডার গার্ড ব্যাটলিয়ান ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর আবু রাসেল ছিদ্দিকী জানান, গত বৃহস্পতিবার বঙ্গোপসাগরে মিয়ানমার জলসীমায় সমুদ্রপথে মালয়েশিয়াগামী ২০৮ জনকে উদ্ধার করে মিয়ানমার নৌ বাহিনী। তার মধ্যে ২০০ জনই বাংলাদেশি বলে দাবি করে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)। একটি পত্র দিয়ে বিষয়টি অবহিত করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ(বিজিবি)কে। এরই সূত্র ধরে, রোববার সকালে বিজিবির কক্সবাজার সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. খালেকুজ্জামানের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের বাংলাদেশি প্রতিনিধি দলের মিয়ানমার যাওয়ার কথা ছিল। তবে বিকেল পর্যন্ত প্রতিনিধি দল টেকনাফ স্থলবন্দর জেটি ঘাটে অবস্থানের পর যাওয়া হচ্ছে না বলে ঘোষণা আসে।
এদিকে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে টেকনাফ স্থলবন্দর মালঞ্চ রেস্ট হাউসে বিজিবির কক্সবাজার সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. খালেকুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, সাগর থেকে উদ্ধার অভিবাসীরা বাংলাদেশি নাগরিক বলে দাবি করে মিয়ানমার। ফলে তাদের বাংলাদেশে ফেরত নেওয়ার কথা বলা হয়। কিন্তু বাংলাদেশের পক্ষে তাদের যাচাই-বাছাই না করে ফেরত আনা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে মিয়ানমারকে তাদের তালিকা পাঠানোর কথা বলে বিজিবি।
বিকেলে মিয়ানমারের পক্ষ থেকে ২০০ অভিবাসীর তালিকা বিজিবির কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে মিয়ানমার থেকে পাঠানো তালিকায় পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণ নেই। তাই পুর্নাঙ্গ তথ্য দিয়ে তালিকা পাঠানোর জন্য বিজিবির পক্ষ থেকে মিয়ানমারকে জানানো হয়েছে। মিয়ানমার থেকে সঠিক তালিকা পাওয়া গেলে তা যাচাই করে অভিবাসীদের দেশে ফিরিয়ে আনার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
বিজিবি সূত্রে জানা যায়, মিয়ানমারের পাঠানো তালিকায় বাংলাদেশের ১৪ জেলার নাগরিক আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তার মধ্যে ২০ জন কক্সবাজার জেলার নাগরিক। এদের মধ্যে উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকার ১৪ জন বলে প্রাথমিক ভাবে জানা যায়। ধারণা করা হচ্ছে এদের মধ্যে রোহিঙ্গা নাগরিক রয়েছে।