একজন ‘জিহাদী বধূ’ যার স্বামী একজন ইয়াজিদি মেয়েকে দাস হিসেবে এনেছে সে দাবি করেছে, অপহৃত নারীর সঙ্গে যৌনমিলন করা কখনও ধর্ষণ বলে গণ্য হবে না।
কারণ এটি একটি ইসলামিক অনুশীলন বা রীতি। নবীজী (স:) এতে অনুপ্রাণিত করেছেন।
ইরাকে তৎপর ইসলামী জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) প্রচারণা ম্যাগাজিন “দাবিকে” ‘স্লেভ গার্লস অর প্রস্টিটিউটস’ শিরোনামে উম্মে সুমাইয়া আল-মুহাজিরা একটি আর্টিকেল লিখেছেন।
এ লেখায় তিনি দাবি করেছেন, যুদ্ধের মাধ্যমে ইয়াজিদি নারীদের মত দাসদের নিয়ে যাওয়া বড় ধরনের একটি সুন্নাতি কর্ম (টিচিংস অব মোহাম্মদ)।
জাতিসংঘের এক দূত ওই অঞ্চলে যৌন সহিংসতার শিকার এমন অনেক নারীর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন।
সম্প্রতি তিনি এক প্রতিবেদনে বলেছেন, ইসলামিক স্টেট(আইএস) ভয় সৃষ্টি করার জন্যে এই যৌন সহিংসতার কৌশল ব্যবহার করছে।