কাহালপুর গ্রামের জোতিন্দ্রনাথের স্ত্রী কুসুম (৬১) ও বাগেরহাট সদরের যাত্রাপুর গ্রামের পেয়ার আলীর স্ত্রী মনোয়ারা বেগম (৪৫)।
মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু সাঈদ খায়রুল আনাম মানবকণ্ঠকে জানান, বাগেরহাট সদরের কালাম নামের এক ব্যক্তি হাতি পালন করেন। হাতিকে খাওয়ানের জন্য তার দুই জন মাহুথ আছে। গতরাতে গোপালগঞ্জে খাবার খাওয়ানোর পর নদী পার হয়ে মোল্লাহাটে আসে। এরপর হাতি কাহালপুর ও বাসাবাড়ি গ্রামে আক্রমণ করে। এতে দুইজন রাতেই মারা যায়। আর মনোয়ারা নামের একজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে মানোয়ারা মারা যায়।
তিনি আরো জানান, হাতিটি বা তার মাহুথ বা মালিক কাউকে এখনো আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে হাতিটিকে একটি বাগানের ভেতর অবরুদ্ধ করে রেখেছে বাসাবাড়ি গ্রামবাসী।
মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু সাঈদ খায়রুল আনাম মানবকণ্ঠকে জানান, বাগেরহাট সদরের কালাম নামের এক ব্যক্তি হাতি পালন করেন। হাতিকে খাওয়ানের জন্য তার দুই জন মাহুথ আছে। গতরাতে গোপালগঞ্জে খাবার খাওয়ানোর পর নদী পার হয়ে মোল্লাহাটে আসে। এরপর হাতি কাহালপুর ও বাসাবাড়ি গ্রামে আক্রমণ করে। এতে দুইজন রাতেই মারা যায়। আর মনোয়ারা নামের একজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে মানোয়ারা মারা যায়।
তিনি আরো জানান, হাতিটি বা তার মাহুথ বা মালিক কাউকে এখনো আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে হাতিটিকে একটি বাগানের ভেতর অবরুদ্ধ করে রেখেছে বাসাবাড়ি গ্রামবাসী।