ঢাকা ০৮:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হৃদয় মায়ের সঙ্গে অভিমান করে চলে গেলেন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৮:০৬:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • ২৬৬ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মায়ের সঙ্গে অভিমান করে ফরিদ আহমেদ হৃদয় নামে এক কলেজছাত্র বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন।

বৃহস্পতিবার রাতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। হৃদয় উপজেলার বারবাড়িয়া ইউপির বাড়াভাটি পাড়ার চাঁন মিয়ার ছেলে। তিনি গফরগাঁও সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।

গফরগাঁও থানার ওসি অনুকূল সরকার জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আত্মীয় বাড়ি থেকে ফিরে ঘরে বসে মোবাইলে গেম খেলছিলেন হৃদয়। এ সময় তার মা গেম খেলতে নিষেধ করেন। এতে অভিমান করে তিনি বিষপান করেন। পরে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন স্বজনরা। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।

ওসি আরো জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কজেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করেন হৃদয়ের বাবা চাঁন মিয়া।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

হৃদয় মায়ের সঙ্গে অভিমান করে চলে গেলেন

আপডেট টাইম : ০৮:০৬:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মায়ের সঙ্গে অভিমান করে ফরিদ আহমেদ হৃদয় নামে এক কলেজছাত্র বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন।

বৃহস্পতিবার রাতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। হৃদয় উপজেলার বারবাড়িয়া ইউপির বাড়াভাটি পাড়ার চাঁন মিয়ার ছেলে। তিনি গফরগাঁও সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।

গফরগাঁও থানার ওসি অনুকূল সরকার জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আত্মীয় বাড়ি থেকে ফিরে ঘরে বসে মোবাইলে গেম খেলছিলেন হৃদয়। এ সময় তার মা গেম খেলতে নিষেধ করেন। এতে অভিমান করে তিনি বিষপান করেন। পরে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন স্বজনরা। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।

ওসি আরো জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কজেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করেন হৃদয়ের বাবা চাঁন মিয়া।