ঢাকা ০৯:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কাশ্মীর নিয়ে উদ্বিগ্ন আরেক সম্ভাব্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:৪২:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০১৯
  • ১৯৯ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কাশ্মীরের অব্যাহত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থা এবং অন্যান্য বিধিনিষেধের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন সিনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেন।

যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হতে দলীয় মনোনয়নের জন্য লড়ছেন এই ডেমোক্র্যাট সিনেটর।

এনডিটিভি জানায়, প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়ার লড়াইয়ে থাকা ডেমোক্র্যাট নেতা বার্নি স্যান্ডার্স মাসখানেক আগে একইভাবে কাশ্মীর ইস্যুতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন।

প্রভাবশালী এই মার্কিন রাজনীতিক এক টুইটে বলেন, ‘ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আমাদের পারস্পরিক গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের মধ্যে নিহিত।’

‘অব্যাহত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থা ও অন্যান্য বিধিনিষেধসহ কাশ্মীরের সাম্প্রতিক ঘটনা প্রবাহে আমি উদ্বিগ্ন। কাশ্মীরি জনগণের অধিকারের প্রতি অবশ্যই সম্মান প্রদর্শন করতে হবে’ যোগ করেন এলিজাবেথ ওয়ারেন।

প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট সংবিধানের ৩৭০ এবং ৩৫এ অনুচ্ছেদ বাতিল করে কাশ্মীরের বিশেষ সাংবিধানিক মর্যাদা ও রাজ্যের মর্যাদা কেড়ে নেয় বিজেপি সরকার। একই সঙ্গে জম্মু-কাশ্মীরকে ভেঙে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখ নামে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পুনর্গঠন করা হয়।

সেখানে নজিরবিহীন কারফিউ জারি করা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় সব রাজনীতিককে। বন্ধ করে দেওয়া হয় ল্যান্ডফোন, মোবাইল ফোন এবং ইন্টারনেট পরিষেবা। বন্ধ রয়েছে সেখানকার সব সংবাদমাধ্যমও। এতে দুই মাস ধরে কার্যত গোটা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে কাশ্মীর।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

কাশ্মীর নিয়ে উদ্বিগ্ন আরেক সম্ভাব্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী

আপডেট টাইম : ১১:৪২:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কাশ্মীরের অব্যাহত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থা এবং অন্যান্য বিধিনিষেধের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন সিনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেন।

যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হতে দলীয় মনোনয়নের জন্য লড়ছেন এই ডেমোক্র্যাট সিনেটর।

এনডিটিভি জানায়, প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়ার লড়াইয়ে থাকা ডেমোক্র্যাট নেতা বার্নি স্যান্ডার্স মাসখানেক আগে একইভাবে কাশ্মীর ইস্যুতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন।

প্রভাবশালী এই মার্কিন রাজনীতিক এক টুইটে বলেন, ‘ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আমাদের পারস্পরিক গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের মধ্যে নিহিত।’

‘অব্যাহত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থা ও অন্যান্য বিধিনিষেধসহ কাশ্মীরের সাম্প্রতিক ঘটনা প্রবাহে আমি উদ্বিগ্ন। কাশ্মীরি জনগণের অধিকারের প্রতি অবশ্যই সম্মান প্রদর্শন করতে হবে’ যোগ করেন এলিজাবেথ ওয়ারেন।

প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট সংবিধানের ৩৭০ এবং ৩৫এ অনুচ্ছেদ বাতিল করে কাশ্মীরের বিশেষ সাংবিধানিক মর্যাদা ও রাজ্যের মর্যাদা কেড়ে নেয় বিজেপি সরকার। একই সঙ্গে জম্মু-কাশ্মীরকে ভেঙে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখ নামে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পুনর্গঠন করা হয়।

সেখানে নজিরবিহীন কারফিউ জারি করা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় সব রাজনীতিককে। বন্ধ করে দেওয়া হয় ল্যান্ডফোন, মোবাইল ফোন এবং ইন্টারনেট পরিষেবা। বন্ধ রয়েছে সেখানকার সব সংবাদমাধ্যমও। এতে দুই মাস ধরে কার্যত গোটা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে কাশ্মীর।