কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, সরকারী কর্মচারীদের অনৈতিক সুবিধা দিয়ে এই সরকার টিকে আছে। তিনি বলেন, সরকার সবাইকে হারাম খাইয়ে দুর্বল করে রাখতে চায়। পুলিশকে যদি হারাম খেতে না হতো তবে সরকারের অবৈধ নির্দেশ তারা একটাও পালন করতো না।
শান্তির দাবি নিয়ে অবস্থান কর্মসূচীর ১১৩ তম দিনে মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কাশীপুর হাটখোলা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তার সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে আসা বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার প্রতিনিধিদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, বাংলাদেশে এখন আর সত্যের কোন মা-বাবা নাই। যাদের চাপা ও ক্ষমতার জোর বেশি তারা নিজেদের মতো করে সত্যকে সাজাচ্ছে। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন নিজে নিজে মেঘালয়ের শিলংএ গেছেন, একথা কানার ভাই অন্ধও বিশ্বাস করবে না। বঙ্গবীর বলেন, সরকার এখন বিরোধী দলের ভাষায় কথা বলছে। অবরোধ চলাকালে বিরোধী দলের লোকেরা অনেক জায়গায় যেমন পেট্রোল বোমা মেরেছে, তেমনি বহু জায়গায় সরকারী দলের লোকেরাও পেট্রোল বোমা মেরেছে। তিনি আরো বলেন, যারা পহেলা বৈশাখে দিনে-দুপুরে আমার সন্তানের সম্ভ্রম রক্ষা করতে পারে না, তারা ১৬ কোটি মানুষের হেফাজত করবে কীভাবে?
এ সময় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম-সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার, কেন্দ্রীয় নেতা ফরিদ আহমেদ, আবুল হোসেন, মাহবুবুর রহমান পারভেজ, যুব আন্দোলনের আহবায়ক হাবিবুন নবী সোহেলসহ নারায়ণগঞ্জ জেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী তার সাথে অবস্থান করছিলেন।
শান্তির দাবি নিয়ে অবস্থান কর্মসূচীর ১১৩ তম দিনে মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কাশীপুর হাটখোলা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তার সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে আসা বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার প্রতিনিধিদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, বাংলাদেশে এখন আর সত্যের কোন মা-বাবা নাই। যাদের চাপা ও ক্ষমতার জোর বেশি তারা নিজেদের মতো করে সত্যকে সাজাচ্ছে। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন নিজে নিজে মেঘালয়ের শিলংএ গেছেন, একথা কানার ভাই অন্ধও বিশ্বাস করবে না। বঙ্গবীর বলেন, সরকার এখন বিরোধী দলের ভাষায় কথা বলছে। অবরোধ চলাকালে বিরোধী দলের লোকেরা অনেক জায়গায় যেমন পেট্রোল বোমা মেরেছে, তেমনি বহু জায়গায় সরকারী দলের লোকেরাও পেট্রোল বোমা মেরেছে। তিনি আরো বলেন, যারা পহেলা বৈশাখে দিনে-দুপুরে আমার সন্তানের সম্ভ্রম রক্ষা করতে পারে না, তারা ১৬ কোটি মানুষের হেফাজত করবে কীভাবে?
এ সময় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম-সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার, কেন্দ্রীয় নেতা ফরিদ আহমেদ, আবুল হোসেন, মাহবুবুর রহমান পারভেজ, যুব আন্দোলনের আহবায়ক হাবিবুন নবী সোহেলসহ নারায়ণগঞ্জ জেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী তার সাথে অবস্থান করছিলেন।