ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের উপকূলে অভিবাসীবাহী ডুবতে বসা এক নৌকা থেকে সাতশর বেশি মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে। সেখান থেকে প্রায় ৮০০ জন মিয়ানমার ও বাংলাদেশি নাগরিককে উদ্ধার করে তাদেরকে লাঙ্গসা নামক একটি স্থানে আনা হয়েছে। যারা পাচারের শিকার বাংলাদেশি ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গা বলে দাবি করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে সুমাত্রার পূর্ব উপকূলের জেলেরা তাদের উদ্ধার করে তীরে নিয়ে যান। খবর: রয়টার্স।
অন্যদিকে আচেহর লাংসা শহরের কর্মকর্তা খায়রুল নোভা টেলিফোনে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘আজ শুক্রবার ভোরে মাঝসমুদ্র থেকে জেলেরা ৭৯৪ অভিবাসীকে উদ্ধার করে তীরে এনেছে। আপাতত তাদের বন্দরের একটি গুদাম ঘরে রাখা হয়েছে।’
আচেহর লাংসা শহরের ত্রাণ ও উদ্ধার বিভাগের কর্মকর্তা খাইরুল নোভা রয়টার্সকে বলেন, ‘সর্বশেষ যে খবর আমরা পেয়েছি, তাতে ওই নৌকায় ৭৯৪ জন ছিল। তাদের উদ্ধার করে প্রাথমিকভাবে বন্দর সংলগ্ন একটি ওয়্যারহাউজে রাখা হয়েছে।’
লাংসা শহরের পুলিশ প্রধান সুনারিয়াকে উদ্ধৃত করে মালয়েশিয়ার স্টার অনলাইন জানিয়েছে, নৌকাটিরে গন্তব্য ছিল মালয়েশিয়া। কিন্তু সে দেশের নৌবাহিনী নৌকাটিকে ইন্দোনেশিয়ার জলসীমার দিকে ঠেলে দেয়।
অন্যদিকে আচেহর লাংসা শহরের কর্মকর্তা খায়রুল নোভা টেলিফোনে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘আজ শুক্রবার ভোরে মাঝসমুদ্র থেকে জেলেরা ৭৯৪ অভিবাসীকে উদ্ধার করে তীরে এনেছে। আপাতত তাদের বন্দরের একটি গুদাম ঘরে রাখা হয়েছে।’
আচেহর লাংসা শহরের ত্রাণ ও উদ্ধার বিভাগের কর্মকর্তা খাইরুল নোভা রয়টার্সকে বলেন, ‘সর্বশেষ যে খবর আমরা পেয়েছি, তাতে ওই নৌকায় ৭৯৪ জন ছিল। তাদের উদ্ধার করে প্রাথমিকভাবে বন্দর সংলগ্ন একটি ওয়্যারহাউজে রাখা হয়েছে।’
লাংসা শহরের পুলিশ প্রধান সুনারিয়াকে উদ্ধৃত করে মালয়েশিয়ার স্টার অনলাইন জানিয়েছে, নৌকাটিরে গন্তব্য ছিল মালয়েশিয়া। কিন্তু সে দেশের নৌবাহিনী নৌকাটিকে ইন্দোনেশিয়ার জলসীমার দিকে ঠেলে দেয়।