ঢাকা ০২:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আকাশ যৌনতায় বিমান সেবিকার যতো বাড়তি আয়

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৮:০২:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুলাই ২০১৭
  • ৪২৬ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ  ঝাঁ চকচকে জীবন। পাঁচতারা হোটেলে থাকা। কাজই যখন আকাশে উড়ে বেড়ানো, তখন এ সব তো চলেই আসে। কিন্তু না চাইতেই আরও কয়েকটি ব্যাপারও সঙ্গে আসে।

পরিবার-পরিজন, স্বামী-সন্তান থেকে দূরে থাকা। আজ নিউ ইয়র্ক তো কাল নিউ সাউথ ওয়েল্স। এ সবের মাঝেই ব্যক্তিগত চাহিদা, ইচ্ছে-অনিচ্ছা ধীরে ধীরে পেছনের সারিতে চলে যায়। কিন্তু সব চাহিদা তো স্থান-কাল-পাত্র দেখে না। তাই কর্মক্ষেত্রেই চাহিদা পূরণের দিকটা দেখছেন অনেক এয়ার হোস্টেস।

সম্প্রতি এমন একটি ঘটনা সামনে এসেছে যা শুনলে এমনটাই মনে হবে। মধ্যপ্রাচ্যের একটি বিমান সংস্থায় কর্মরত বিমানসেবিকা এক যাত্রীর সঙ্গে সঙ্গমরত অবস্থায় বিমানের মধ্যেই ধরা পড়েন। তার স্বীকারোক্তি শুনে অনেকেরই চোখ ছানাবড়া হওয়ার জোগাড়।

তিনি দাবি করেছেন, এ ভাবে যাত্রীদের সঙ্গে সেক্স করার বিনিময়ে চড়া দাম নিতেন তিনি। রোজগার করেছেন প্রায় ৭ লাখ পাউন্ড। বেতন তো ছিলই তবে এ ভাবে উপরি আয়ের হাতছানি সহজে ছাড়তে পারেননি তিনি। তাই লং ডিসট্যান্স ফ্লাইটেই বেশি কাজ করতে পছন্দ করতেন। দুবাইয়ের  রাই আল ইয়াওম সংবাদপত্রে প্রকাশ পেয়েছে, ওই এয়ার হোস্টেস সেক্সের বিনিময়ে দেড় হাজার পাউন্ড দাবি করতেন যাত্রীদের কাছে।

এটাই শেষ নয়। জাপানের এয়ার হোস্টেসরাও এই কাজে নাকি সিদ্ধহস্ত। মাঝ আকাশে বিমানচালক এবং অন্যান্য ক্রু মেম্বারদের সঙ্গে সেক্সের বিনিময়ে তারাও এ ভাবে রোজগারের অন্য পন্থা বার করেছেন।

কিন্তু এত জাঁকজমকের জীবনে, ভালো বেতনের সঙ্গে এর সম্পর্ক রয়েছে কি? উত্তরটা এয়ার হোস্টেসরাই দিয়েছেন। অনেকেই জানিয়েছেন, শুধুমাত্র রোজগারই একমাত্র কারণ নয়। দীর্ঘদিন নিকটজনের কাছ থেকে দূরে থাকায় শারীরিক চাহিদাও এর পেছনে অন্যতম কারণ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

আকাশ যৌনতায় বিমান সেবিকার যতো বাড়তি আয়

আপডেট টাইম : ০৮:০২:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুলাই ২০১৭

হাওর বার্তা ডেস্কঃ  ঝাঁ চকচকে জীবন। পাঁচতারা হোটেলে থাকা। কাজই যখন আকাশে উড়ে বেড়ানো, তখন এ সব তো চলেই আসে। কিন্তু না চাইতেই আরও কয়েকটি ব্যাপারও সঙ্গে আসে।

পরিবার-পরিজন, স্বামী-সন্তান থেকে দূরে থাকা। আজ নিউ ইয়র্ক তো কাল নিউ সাউথ ওয়েল্স। এ সবের মাঝেই ব্যক্তিগত চাহিদা, ইচ্ছে-অনিচ্ছা ধীরে ধীরে পেছনের সারিতে চলে যায়। কিন্তু সব চাহিদা তো স্থান-কাল-পাত্র দেখে না। তাই কর্মক্ষেত্রেই চাহিদা পূরণের দিকটা দেখছেন অনেক এয়ার হোস্টেস।

সম্প্রতি এমন একটি ঘটনা সামনে এসেছে যা শুনলে এমনটাই মনে হবে। মধ্যপ্রাচ্যের একটি বিমান সংস্থায় কর্মরত বিমানসেবিকা এক যাত্রীর সঙ্গে সঙ্গমরত অবস্থায় বিমানের মধ্যেই ধরা পড়েন। তার স্বীকারোক্তি শুনে অনেকেরই চোখ ছানাবড়া হওয়ার জোগাড়।

তিনি দাবি করেছেন, এ ভাবে যাত্রীদের সঙ্গে সেক্স করার বিনিময়ে চড়া দাম নিতেন তিনি। রোজগার করেছেন প্রায় ৭ লাখ পাউন্ড। বেতন তো ছিলই তবে এ ভাবে উপরি আয়ের হাতছানি সহজে ছাড়তে পারেননি তিনি। তাই লং ডিসট্যান্স ফ্লাইটেই বেশি কাজ করতে পছন্দ করতেন। দুবাইয়ের  রাই আল ইয়াওম সংবাদপত্রে প্রকাশ পেয়েছে, ওই এয়ার হোস্টেস সেক্সের বিনিময়ে দেড় হাজার পাউন্ড দাবি করতেন যাত্রীদের কাছে।

এটাই শেষ নয়। জাপানের এয়ার হোস্টেসরাও এই কাজে নাকি সিদ্ধহস্ত। মাঝ আকাশে বিমানচালক এবং অন্যান্য ক্রু মেম্বারদের সঙ্গে সেক্সের বিনিময়ে তারাও এ ভাবে রোজগারের অন্য পন্থা বার করেছেন।

কিন্তু এত জাঁকজমকের জীবনে, ভালো বেতনের সঙ্গে এর সম্পর্ক রয়েছে কি? উত্তরটা এয়ার হোস্টেসরাই দিয়েছেন। অনেকেই জানিয়েছেন, শুধুমাত্র রোজগারই একমাত্র কারণ নয়। দীর্ঘদিন নিকটজনের কাছ থেকে দূরে থাকায় শারীরিক চাহিদাও এর পেছনে অন্যতম কারণ।