রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ আমলাতান্ত্রিক জটিলতা পরিহার করে সেবামুখী মানসিকতা নিয়ে সক্রিয়ভাবে দায়িত্ব পালন করার জন্য বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ বঙ্গভবনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে ভাষণে তিনি বলেন, আপনাদের মনে রাখতে হবে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে আপনাদের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে জনগণের কল্যাণ করা। জনগণের করের অর্থ থেকে আপনাদের বেতন-ভাতা দেয়া হয়।
তিনি বলেন, জনগণ যদি ভালো থাকে, আমরাও ভালো থাকব। তাই আমলাতান্ত্রিক জটিলতা পরিহার করে সেবামুখী মানুষিকতা নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
আবদুল হামিদ বলেন, জেলা প্রশাসকরা তাদের স্ব স্ব জেলায় সরকারি বিভিন্ন কর্মকা-ের সমন্বয় ও তত্ত্বাবধায়নকারী। আমি বিশ্বাস করি, সীমিত সম্পদকে যথাযথভাবে দক্ষতার সঙ্গে কাজে লাগিয়ে আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করবেন।
রাষ্ট্রপতি তাঁর ভাষণে ১০টি খাতে জেলা প্রশাসকদের ১০ দফা নির্দেশনা দেন। খাতগুলো হচ্ছে- খাদ্য, কৃষি, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ভূমি, আইসিটি, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও যুব উন্নয়ন। তিনি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মাদকের অপব্যবহার মোকাবেলায় আরো জোরালো ভূমিকা পালনেরও আহ্বান জানান।
তিনি দেশের খাদ্য উদ্বৃত্তের সাফল্য ধরে রাখতে কৃষকদের কাছে সময় মতো সার ও বীজ, সেচ সুবিধা ও ঋণ বিতরণের নির্দেশ দেন জেলা প্রশাসকদের।
শিক্ষা সম্পর্কে রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝরে পড়ার হার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। এটি ধরে রাখতে এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে মানবিক গুণ বিকাশে আপনাদের ভূমিকা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
আইসিটি প্রসঙ্গে আবদুল হামিদ বলেন, সরকার তৃণমূল পর্যায়ে আইসিটি সেবা পৌঁছে দিতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে আপনাদেরকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব এম মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। ধন্যবাদ জানান, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার হেলাল উদ্দিন আহমেদ এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. আনিসুর রহমান মিয়া।
সম্মেলনে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিববৃন্দ, সকল বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকরা উপস্থিত ছিলেন।
আজ বঙ্গভবনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে ভাষণে তিনি বলেন, আপনাদের মনে রাখতে হবে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে আপনাদের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে জনগণের কল্যাণ করা। জনগণের করের অর্থ থেকে আপনাদের বেতন-ভাতা দেয়া হয়।
তিনি বলেন, জনগণ যদি ভালো থাকে, আমরাও ভালো থাকব। তাই আমলাতান্ত্রিক জটিলতা পরিহার করে সেবামুখী মানুষিকতা নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
আবদুল হামিদ বলেন, জেলা প্রশাসকরা তাদের স্ব স্ব জেলায় সরকারি বিভিন্ন কর্মকা-ের সমন্বয় ও তত্ত্বাবধায়নকারী। আমি বিশ্বাস করি, সীমিত সম্পদকে যথাযথভাবে দক্ষতার সঙ্গে কাজে লাগিয়ে আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করবেন।
রাষ্ট্রপতি তাঁর ভাষণে ১০টি খাতে জেলা প্রশাসকদের ১০ দফা নির্দেশনা দেন। খাতগুলো হচ্ছে- খাদ্য, কৃষি, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ভূমি, আইসিটি, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও যুব উন্নয়ন। তিনি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মাদকের অপব্যবহার মোকাবেলায় আরো জোরালো ভূমিকা পালনেরও আহ্বান জানান।
তিনি দেশের খাদ্য উদ্বৃত্তের সাফল্য ধরে রাখতে কৃষকদের কাছে সময় মতো সার ও বীজ, সেচ সুবিধা ও ঋণ বিতরণের নির্দেশ দেন জেলা প্রশাসকদের।
শিক্ষা সম্পর্কে রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝরে পড়ার হার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। এটি ধরে রাখতে এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে মানবিক গুণ বিকাশে আপনাদের ভূমিকা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
আইসিটি প্রসঙ্গে আবদুল হামিদ বলেন, সরকার তৃণমূল পর্যায়ে আইসিটি সেবা পৌঁছে দিতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে আপনাদেরকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব এম মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। ধন্যবাদ জানান, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার হেলাল উদ্দিন আহমেদ এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. আনিসুর রহমান মিয়া।
সম্মেলনে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিববৃন্দ, সকল বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকরা উপস্থিত ছিলেন।