ফলাফল বলছে, হিলারি ক্লিনটন নয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত মানতে রাজি নন মার্কিন নাগরিকদের একাংশই। রীতিমতো রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তারা।
চলছে ভাঙচুরের ঘটনাও। চূড়ান্ত ফলঘোষণার কিছুক্ষণের মধ্যেই, ক্যালিফোর্নিয়ার রাস্তায় নেমে আসেন বিক্ষোভকারীরা। স্লোগান ওঠে, ‘ট্রাম্পকে আমরা প্রেসিডেন্ট হিসাবে চাই না।’ পোর্টল্যান্ডের পরিস্থিতি আরও খারাপ। সেখানে দেশের
জাতীয় পতাকায় আগুন লাগানোর অভিযোগ উঠেছে হিলারির সমর্থকদের বিরুদ্ধে।
রাস্তার সিসিটিভি ফুটেজেও উত্তেজিত জনতার ভাংচুর এবং পতাকা পোড়ানোর দৃশ্য ধরা পড়েছে। এরই মধ্যে বার্কলেতে একটি ট্রাম্প বিরোধী মিছিলের কারণে প্রচুর যানজটের সৃষ্টি হয়। সেখানে পথদুর্ঘটনায় এক প্রতিবাদী যুবক গুরুতর আহতও হয়েছে। বাদ যায়নি সান দিয়েগো, সান ফ্রানসিস্কোর মতো শহরগুলোও। পরিস্থিতি মোকাবিলায় পথে নামতে হয়েছে পুলিশকে।
বাদ যায়নি হোয়াইট হাউসের চত্বরও। বিক্ষোভে সবচেয়ে সক্রিয় ছিলেন ছাত্রছাত্রীরা। হোয়াইট হাউসের সামনে তাদের সরাতে রীতিমতো হিমসিম খেতে হয়েছে তাদের। বিক্ষোভ দেখাতে এসেছিলেন ওরেগন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মার্গারেটা গিবসন।
তিনি বলেছেন, ‘ট্রাম্পের মতো একজন বিকৃত মানসিকতার ব্যাক্তি হোয়াইট হাউসে ক্ষমতায় আসছেন। বিষয়টায় আমি রীতিমতো আতঙ্কিত। এরকম প্রেসিডেন্ট আমরা চাই না।’ দেশের বেশ কয়েকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন ছাত্রছাত্রীরা। আজকাল