ঢাকা ০৩:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৭:০৭:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
  • ১৫ বার

ইউরোপের দেশগুলোর জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) তাদের ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের নাম যুক্ত করেছে। এতে এসব দেশের নাগরিকদের ইইউ দেশগুলোতে আশ্রয় পাওয়া কঠিন হবে। পাশাপাশি এর মাধ্যমে ওই দেশগুলোতে আশ্রয়ে থাকা প্রবাসীদের ফেরানোর পথটিও সহজ হবে।

তালিকায় থাকা অন্য দেশগুলো হলো কসোভো, কলম্বিয়া, মিশর, ভারত, মরক্কো এবং তিউনিসিয়া। তবে এই তালিকাটি কার্যকর করতে হলে ইইউ পার্লামেন্টে অনুমোদিত হতে হবে।

ইইউর এ উদ্যোগের সমালোচনা করেছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। কারণ ইউরোপীয় দেশগুলোর সরকার এখন আশ্রয় আবেদনগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে পারবে।

ইইউ-এর অভিবাসনবিষয়ক কমিশনার ম্যাগনাস ব্রুনার বলেন, অনেক সদস্য দেশই আশ্রয় আবেদন সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই এগুলো নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়াকে আমরা এখন সমর্থন করতে পারি।

বেশ কয়েকটি দেশে কট্টর-ডানপন্থি প্রার্থী নির্বাচনী জয়ের পর অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়ন্ত্রণ ও বহিষ্কার সহজতর করার জন্য ব্রাসেলসের ওপর চাপ রয়েছে।

কমিশন জানিয়েছে, ইইউর দেশগুলো নিরাপদ দেশ মনোনয়নে নীতিগতভাবে মানদণ্ড নির্ধারণ করবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

আপডেট টাইম : ০৭:০৭:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫

ইউরোপের দেশগুলোর জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) তাদের ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের নাম যুক্ত করেছে। এতে এসব দেশের নাগরিকদের ইইউ দেশগুলোতে আশ্রয় পাওয়া কঠিন হবে। পাশাপাশি এর মাধ্যমে ওই দেশগুলোতে আশ্রয়ে থাকা প্রবাসীদের ফেরানোর পথটিও সহজ হবে।

তালিকায় থাকা অন্য দেশগুলো হলো কসোভো, কলম্বিয়া, মিশর, ভারত, মরক্কো এবং তিউনিসিয়া। তবে এই তালিকাটি কার্যকর করতে হলে ইইউ পার্লামেন্টে অনুমোদিত হতে হবে।

ইইউর এ উদ্যোগের সমালোচনা করেছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। কারণ ইউরোপীয় দেশগুলোর সরকার এখন আশ্রয় আবেদনগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে পারবে।

ইইউ-এর অভিবাসনবিষয়ক কমিশনার ম্যাগনাস ব্রুনার বলেন, অনেক সদস্য দেশই আশ্রয় আবেদন সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই এগুলো নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়াকে আমরা এখন সমর্থন করতে পারি।

বেশ কয়েকটি দেশে কট্টর-ডানপন্থি প্রার্থী নির্বাচনী জয়ের পর অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়ন্ত্রণ ও বহিষ্কার সহজতর করার জন্য ব্রাসেলসের ওপর চাপ রয়েছে।

কমিশন জানিয়েছে, ইইউর দেশগুলো নিরাপদ দেশ মনোনয়নে নীতিগতভাবে মানদণ্ড নির্ধারণ করবে।