ঢাকা ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মদনে মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ, তদন্ত শুরু 

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৪:৫৯:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২২
  • ১৩৩ বার

মদন (নেত্রকোণা) প্রতিনিধিঃ নেত্রকোণা মদন উপজেলার বালালী বাঘমারা খন্দকার আব্দুর রাজ্জাক দাখিল মাদ্রাসা’র সুপার বজলুর রহমানের বিরুদ্ধে গোপনে ম্যানেজিং কমিটি গঠনের অভিযোগ উঠায়, তদন্ত শুরু।

মাদ্রাসা কমিটি গঠনে অনিয়ম হয়েছে এই দাবিতে গত ২৪ নভেম্বর প্রতিষ্ঠানটির দাতা সদস্য আবদুল হাই সরকার, মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এরই প্রেক্ষিতে গত ২৭ নভেম্বর বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে, বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে।
দাতা সদস্য আবদুল হাই সরকার বলেন,  প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, অভিভাবক, দাতা সদস্যদের না জানিয়ে, ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে গোপনে কমিটি গঠন করায়, আমি সুপারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছি।
তিনি আরো বলেন, গত বছরও সুপার এবং বর্তমান সভাপতি আরজু মিয়ার বিরুদ্ধে দুই লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছিল। তখন যদি সঠিক তদন্তের মাধ্যমে তাদের বিচারের আওতায় আনা হতো, তাহলে এখন তারা এই কাজ করার সাহস পেতনা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শফিকুল বারী জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কর্তৃক তদন্তের জন্য একটি চিঠি পেয়েছি। কারণ দর্শানোর জন্য ইতোমধ্যে মাদ্রাসা সুপারকে চিঠি ইস্যু করা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে আগামী মঙ্গলবারের দিকে মাদ্রাসায় যেতে পারি।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

মদনে মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ, তদন্ত শুরু 

আপডেট টাইম : ০৪:৫৯:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২২

মদন (নেত্রকোণা) প্রতিনিধিঃ নেত্রকোণা মদন উপজেলার বালালী বাঘমারা খন্দকার আব্দুর রাজ্জাক দাখিল মাদ্রাসা’র সুপার বজলুর রহমানের বিরুদ্ধে গোপনে ম্যানেজিং কমিটি গঠনের অভিযোগ উঠায়, তদন্ত শুরু।

মাদ্রাসা কমিটি গঠনে অনিয়ম হয়েছে এই দাবিতে গত ২৪ নভেম্বর প্রতিষ্ঠানটির দাতা সদস্য আবদুল হাই সরকার, মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এরই প্রেক্ষিতে গত ২৭ নভেম্বর বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে, বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে।
দাতা সদস্য আবদুল হাই সরকার বলেন,  প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, অভিভাবক, দাতা সদস্যদের না জানিয়ে, ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে গোপনে কমিটি গঠন করায়, আমি সুপারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছি।
তিনি আরো বলেন, গত বছরও সুপার এবং বর্তমান সভাপতি আরজু মিয়ার বিরুদ্ধে দুই লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছিল। তখন যদি সঠিক তদন্তের মাধ্যমে তাদের বিচারের আওতায় আনা হতো, তাহলে এখন তারা এই কাজ করার সাহস পেতনা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শফিকুল বারী জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কর্তৃক তদন্তের জন্য একটি চিঠি পেয়েছি। কারণ দর্শানোর জন্য ইতোমধ্যে মাদ্রাসা সুপারকে চিঠি ইস্যু করা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে আগামী মঙ্গলবারের দিকে মাদ্রাসায় যেতে পারি।