হাওর বার্তা ডেস্কঃ দুচোখে স্বপ্ন দেশসেরা ফুটবলার হওয়ার। পড়ালেখার পাশাপাশি ধ্যান-জ্ঞান ফুটবল। অনূর্ধ্ব-১৭ বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ফুটবল টুর্নামেন্টে ঠাকুরগাঁও রানীশংকৈল উপজেলা দলের হয়ে অংশগ্রহণ করেন দুর্দান্ত খেলোয়াড় কাকলী।
ফুটবলে দক্ষতা ও কলাকৌশলে জয় করেছেন কোচদের। পরিশ্রমের ফসল হিসেবে এবার উন্নত প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়ে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে যাচ্ছে ইউরোপের দেশ পর্তুগালে।
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার পৌর শহরের আবুল কাশেম ও বানেসা বেগমের তিন ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে তিনি একজন।
দোরু নদীর মোহনায় অবস্থিত পর্তুগালে এ প্রথম ঠাকুরগাঁও থেকে প্রশিক্ষণে যাচ্ছেন কাকলী। আর রংপুরের পালিচড়া গ্রামের নাসরিন, মৌরাশি, রেখা আক্তার ও শাম্মি আক্তার, খাগড়াছড়ির সেনারি চাকমা, চুয়াডাঙ্গার বিদিশা, ময়মনসিংহের স্বপ্না, তানিশা ও শিখাসহ ১১ ফুটবলকন্যা যাচ্ছেন পর্তুগালে।
কাকলী নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী। অতিদরিদ্র ঘরে তার জন্ম।রানীশংকৈল উপজেলার রাঙাটুঙ্গী ইউনাইটেড মহিলা ফুটবল একাডেমির প্রশিক্ষণার্থী কাকলী। স্কুলপর্যায়ে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ফুটবল প্রতিযোগিতা থেকে কাকলীর খেলাটা শুরু।
স্থানীয় ফুটবল একাডেমির পৃষ্ঠপোষক অধ্যক্ষ তাজুল ইসলাম বলেন, অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় চ্যাম্পিয়ন দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ১১ জন ছেলে ব্রাজিলে এবং ১১ জন মেয়ে পর্তুগালে ফুটবল প্রশিক্ষণে যাচ্ছেন। সেরা এগারোর মধ্যে কাকলীও নির্বাচিত হয়েছেন।