ঢাকা ০১:৫১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রকল্পে ধীরগতিতে সংসদীয় কমিটির অসন্তোষ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:১৩:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ অগাস্ট ২০২১
  • ১১৪ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়ম, সমন্বয়হীনতা এবং ধীরগতিতে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। জাতীয় সংসদ ভবনে রোববার অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে এ অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়। কমিটির বৈঠকে শিক্ষা এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চলমান প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হয়। কমিটির সভাপতি আব্দুস শহীদ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।

বৈঠকের কার্যপত্রে দেখা গেছে, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের ১১টি প্রকল্পের মধ্যে ৮টির মেয়াদকাল শেষ হলেও অগ্রগতি কম। এসব প্রকল্পের মধ্যে ছয়টির অগ্রগতি ২০ শতাংশের কম। একটির অগ্রগতি মাত্র ৯ শতাংশ। সর্বোচ্চ অগ্রগতি হওয়া দুটি প্রকল্পের অগ্রগতি যথাক্রমে ৬৫ ও ৮০ শতাংশ। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে শুরু হওয়া দেড় বছরে এই বিভাগের একটি প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি শূন্য শতাংশ।

এছাড়াও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের চলমান ১৭টি প্রকল্পের মধ্যে আটটির অগ্রগতি ২৫ শতাংশের কম। ৫০ শতাংশের কম তিনটির অগ্রগতি। বাকি ছয়টির অগ্রগতি ৫০ শতাংশের বেশি।

অন্যদিকে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ৩০টি প্রকল্পের মধ্যে ১৭টির অগ্রগতি ২৬ শতাংশের কম, দুটির অগ্রগতি ৫০ শতাংশের কম এবং বাকি নয়টির অগ্রগতি ৫০ থেকে ১০০ শতাংশের মধ্যে। যেসব প্রকল্পের অগ্রগতি বেশি, তার কয়েকটির মেয়াদ এরইমধ্যে শেষ হয়েছে। অন্যগুলোর মেয়াদ ডিসেম্বর ও জুনে শেষ হবে। এ মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পগুলোর অবকাঠামো উন্নয়ন, গবেষণাগার স্থাপন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ এবং বাস্তব অগ্রগতি ১০ দশমিক শূন্য দুই শতাংশ। ৪ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের ৩ বছরে অগ্রগতি মাত্র ১০ শতাংশ।

বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি আব্দুস শহীদ বলেন, দুটি মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেছি। বাস্তবায়নে খুবই ধীরগতি। আমাদের মনে হচ্ছে, প্রকল্প বাস্তবায়নে সমন্বয় নেই। তাছাড়া বেশ কিছু প্রকল্পে দেখা গেছে আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি হুবহু একই। এটা হওয়ার কথা নয়। আমাদের মনে হয়েছে প্রকল্প বাস্তবায়নে তাদের ঘাটতি রয়েছে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পের প্রসঙ্গ টেনে সাবেক এ প্রধান হুইপ বলেন, তারা (মন্ত্রণালয়) কমিটিতে যে প্রতিবেদন দিয়েছে, তাতে অনেক বিভ্রাট রয়েছে। তারা সঠিকভাবে তথ্য দিতে পারেনি। অবশ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব জানিয়েছেন, তিনি এ মন্ত্রণালয়ে নতুন এসেছেন। যার কারণে তিনি সার্বিক বিষয়ে আপডেট নন। তারা নতুন করে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য সময় চেয়েছেন।

বৈঠকে জানানো হয়, ইকোসিস্টেম বেসড অ্যাপ্রোচ টু অ্যাডাপশন (ইবিএস) ইন দ্য ড্রাউট প্রোন বারিন্দ ট্র্যাক্ট অ্যান্ড হাওর ওয়েটল্যান্ড এরিয়া প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ। তিন বছর মেয়াদি এ প্রকল্পের দুই বছর সময় চলে গেছে। সুনীল অর্থনীতি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে উপকূলীয় ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য প্রতিবেশ সম্পদের সমীক্ষা প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ৭ দশমিক ৯১ শতাংশ। দুই বছর মেয়াদের প্রকল্পে আর সময় আছে ৪ মাস। স্টাবলিশিং ন্যাশনাল ল্যান্ড ইউজ অ্যান্ড ল্যান্ড ডিগ্রেডেশন প্রোফাইল টুওয়ার্ডস মেইন স্ট্রিমিং এসএলএম প্রাবপ্রিস ইন সেক্টর পলিসিস প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ৮৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ। গত জুনেই এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে। শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি দুই দশমিক ২৭ শতাংশ। ৩ বছর মেয়াদি প্রকল্পটি আগামী জুনে শেষ হওয়ার কথা। বাংলাদেশ ফার্স্ট বাইনিয়াল আপডেট রিপোর্ট টু দ্য ইউএসএফসিসিসি প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ছয় দশমিক ১৭ শতাংশ।

এছাড়াও পরিবেশ নির্গমন পর্যবেক্ষণের সক্ষমতা জোরদারকরণ প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ১৮ দশমিক ১৩ শতাংশ। রিনিউয়াল অব ইনস্টিটিউশনাল স্ট্রেনদেনিং ফর দ্য ফেসআউট অব অডিএস প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ২১ দশমিক ৩৯ শতাংশ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, গাজীপুরের অ্যাপ্রোচ সড়ক প্রশস্তকরণ ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৭১ দশমিক ৮১ শতাংশ এবং বাস্তব অগ্রগতি ৭৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ। ডিসেম্বরে এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে। বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও আবাসস্থল উন্নয়ন প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৫৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। বাস্তব অগ্রগতি ৬৮ দশমিক ৭১ শতাংশ। শেখ রাসেল এভিয়ারি অ্যান্ড ইকো-পার্ক, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রামের আর্থিক অগ্রগতি ১৯ দশমিক ৬১ শতাংশ, বাস্তব অগ্রগতি ১৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ। ৪ বছর মেয়াদি এ কর্মসূচি জুনে শেষ হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠা নতুন চরসহ উপকূলীয় এলাকায় বনায়ন প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৪২ দশমিক ২০ শতাংশ। বাস্তব অগ্রগতি ৭২ দশমিক ২৫ শতাংশ। ডিসেম্বরের মেয়াদ শেষ হবে। স্থানীয় নৃগোষ্ঠী জনগণের সহায়তায় মধুপুর জাতীয় উদ্যানের ইকোট্যুরিজম উন্নয়ন ও টেকসই ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৫৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ। বাস্তব অগ্রগতি ৫৮ দশমিক ২৫ শতাংশ।

কমিটি সদস্য প্রধান হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, এবি তাজুল ইসলাম, ফজলে হোসেন বাদশা, বজলুল হক হারুন, আহসান আদেলুর রহমান, ওয়াসিকা আয়শা খান, গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ ও খাদিজাতুল আনোয়ার বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

প্রকল্পে ধীরগতিতে সংসদীয় কমিটির অসন্তোষ

আপডেট টাইম : ০৯:১৩:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ অগাস্ট ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়ম, সমন্বয়হীনতা এবং ধীরগতিতে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। জাতীয় সংসদ ভবনে রোববার অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে এ অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়। কমিটির বৈঠকে শিক্ষা এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চলমান প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হয়। কমিটির সভাপতি আব্দুস শহীদ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।

বৈঠকের কার্যপত্রে দেখা গেছে, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের ১১টি প্রকল্পের মধ্যে ৮টির মেয়াদকাল শেষ হলেও অগ্রগতি কম। এসব প্রকল্পের মধ্যে ছয়টির অগ্রগতি ২০ শতাংশের কম। একটির অগ্রগতি মাত্র ৯ শতাংশ। সর্বোচ্চ অগ্রগতি হওয়া দুটি প্রকল্পের অগ্রগতি যথাক্রমে ৬৫ ও ৮০ শতাংশ। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে শুরু হওয়া দেড় বছরে এই বিভাগের একটি প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি শূন্য শতাংশ।

এছাড়াও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের চলমান ১৭টি প্রকল্পের মধ্যে আটটির অগ্রগতি ২৫ শতাংশের কম। ৫০ শতাংশের কম তিনটির অগ্রগতি। বাকি ছয়টির অগ্রগতি ৫০ শতাংশের বেশি।

অন্যদিকে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ৩০টি প্রকল্পের মধ্যে ১৭টির অগ্রগতি ২৬ শতাংশের কম, দুটির অগ্রগতি ৫০ শতাংশের কম এবং বাকি নয়টির অগ্রগতি ৫০ থেকে ১০০ শতাংশের মধ্যে। যেসব প্রকল্পের অগ্রগতি বেশি, তার কয়েকটির মেয়াদ এরইমধ্যে শেষ হয়েছে। অন্যগুলোর মেয়াদ ডিসেম্বর ও জুনে শেষ হবে। এ মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পগুলোর অবকাঠামো উন্নয়ন, গবেষণাগার স্থাপন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ এবং বাস্তব অগ্রগতি ১০ দশমিক শূন্য দুই শতাংশ। ৪ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের ৩ বছরে অগ্রগতি মাত্র ১০ শতাংশ।

বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি আব্দুস শহীদ বলেন, দুটি মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেছি। বাস্তবায়নে খুবই ধীরগতি। আমাদের মনে হচ্ছে, প্রকল্প বাস্তবায়নে সমন্বয় নেই। তাছাড়া বেশ কিছু প্রকল্পে দেখা গেছে আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি হুবহু একই। এটা হওয়ার কথা নয়। আমাদের মনে হয়েছে প্রকল্প বাস্তবায়নে তাদের ঘাটতি রয়েছে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পের প্রসঙ্গ টেনে সাবেক এ প্রধান হুইপ বলেন, তারা (মন্ত্রণালয়) কমিটিতে যে প্রতিবেদন দিয়েছে, তাতে অনেক বিভ্রাট রয়েছে। তারা সঠিকভাবে তথ্য দিতে পারেনি। অবশ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব জানিয়েছেন, তিনি এ মন্ত্রণালয়ে নতুন এসেছেন। যার কারণে তিনি সার্বিক বিষয়ে আপডেট নন। তারা নতুন করে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য সময় চেয়েছেন।

বৈঠকে জানানো হয়, ইকোসিস্টেম বেসড অ্যাপ্রোচ টু অ্যাডাপশন (ইবিএস) ইন দ্য ড্রাউট প্রোন বারিন্দ ট্র্যাক্ট অ্যান্ড হাওর ওয়েটল্যান্ড এরিয়া প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ। তিন বছর মেয়াদি এ প্রকল্পের দুই বছর সময় চলে গেছে। সুনীল অর্থনীতি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে উপকূলীয় ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য প্রতিবেশ সম্পদের সমীক্ষা প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ৭ দশমিক ৯১ শতাংশ। দুই বছর মেয়াদের প্রকল্পে আর সময় আছে ৪ মাস। স্টাবলিশিং ন্যাশনাল ল্যান্ড ইউজ অ্যান্ড ল্যান্ড ডিগ্রেডেশন প্রোফাইল টুওয়ার্ডস মেইন স্ট্রিমিং এসএলএম প্রাবপ্রিস ইন সেক্টর পলিসিস প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ৮৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ। গত জুনেই এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে। শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি দুই দশমিক ২৭ শতাংশ। ৩ বছর মেয়াদি প্রকল্পটি আগামী জুনে শেষ হওয়ার কথা। বাংলাদেশ ফার্স্ট বাইনিয়াল আপডেট রিপোর্ট টু দ্য ইউএসএফসিসিসি প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ছয় দশমিক ১৭ শতাংশ।

এছাড়াও পরিবেশ নির্গমন পর্যবেক্ষণের সক্ষমতা জোরদারকরণ প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ১৮ দশমিক ১৩ শতাংশ। রিনিউয়াল অব ইনস্টিটিউশনাল স্ট্রেনদেনিং ফর দ্য ফেসআউট অব অডিএস প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি ২১ দশমিক ৩৯ শতাংশ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, গাজীপুরের অ্যাপ্রোচ সড়ক প্রশস্তকরণ ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৭১ দশমিক ৮১ শতাংশ এবং বাস্তব অগ্রগতি ৭৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ। ডিসেম্বরে এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে। বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও আবাসস্থল উন্নয়ন প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৫৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। বাস্তব অগ্রগতি ৬৮ দশমিক ৭১ শতাংশ। শেখ রাসেল এভিয়ারি অ্যান্ড ইকো-পার্ক, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রামের আর্থিক অগ্রগতি ১৯ দশমিক ৬১ শতাংশ, বাস্তব অগ্রগতি ১৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ। ৪ বছর মেয়াদি এ কর্মসূচি জুনে শেষ হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠা নতুন চরসহ উপকূলীয় এলাকায় বনায়ন প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৪২ দশমিক ২০ শতাংশ। বাস্তব অগ্রগতি ৭২ দশমিক ২৫ শতাংশ। ডিসেম্বরের মেয়াদ শেষ হবে। স্থানীয় নৃগোষ্ঠী জনগণের সহায়তায় মধুপুর জাতীয় উদ্যানের ইকোট্যুরিজম উন্নয়ন ও টেকসই ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৫৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ। বাস্তব অগ্রগতি ৫৮ দশমিক ২৫ শতাংশ।

কমিটি সদস্য প্রধান হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, এবি তাজুল ইসলাম, ফজলে হোসেন বাদশা, বজলুল হক হারুন, আহসান আদেলুর রহমান, ওয়াসিকা আয়শা খান, গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ ও খাদিজাতুল আনোয়ার বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।