বাংলাদেশ আর হল্যান্ড দুই দলের মধ্যেই অভিজ্ঞতার যথেষ্ট ফারাক। কিন্তু খেলাটা টি-টোয়েন্টি বলেই কিনা, শঙ্কা কিন্তু একটু থেকেই যায়। বিশেষ করে ১৫৩ এমন একটি সংগ্রহ, যে সংগ্রহের ওপর ভরসা করতে অসুবিধা অনেকেরই। টি-টোয়েন্টিতে হল্যান্ডের অতীত রেকর্ডও শঙ্কা তৈরি করেছিল। বারবারই ফিরে আসছিল ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের সেই ঐতিহাসিক জয়টির প্রসঙ্গ। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দারুণ একটা জয় আছে ডাচদের।
সব শঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়ে শেষ পর্যন্ত জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ। ১৫৩ রান তাড়া করতে নেমে হল্যান্ড চোখ রাঙিয়েছে অনেকবারই। বিশেষ করে স্টিফেন মাইবার্গ আর পিটার বোরেনের ২৯, বেন কুপারের ২০ আশা জাগিয়েছিল হল্যান্ডের।
কিন্তু সাকিব-মাশরাফি-নাসির আর তাসকিনদের বোলিংয়ের সামনে সেই আশাটাকে বেশিদূর টেনে নিয়ে যেতে পারেনি তারা। জয়টা মাত্র ৮ রানের হলেও এই জয়ে একটা বড় ভূমিকাই রেখেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের অভিজ্ঞতা।