ঢাকা ১১:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিডনি-অকল্যান্ডে রঙিন আয়োজনে নববর্ষ বরণ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:৩১:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫
  • ৪৮৮ বার

টিক-টিক করে এগিয়ে চলেছে ঘড়ির কাঁটা। ২০১৫ সালকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত বাংলাদেশসহ পুরো বিশ্ব। তবে এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশের মানুষ ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বরণ করে নিয়েছেন ২০১৬ সালকে।

বর্ষবরণে সবচেয়ে জমকালো আয়োজন করা হয় অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও নিউজিল্যান্ডে।

বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় ঘড়ির কাঁটা রাত ১২টার ঘর স্পর্শ করে সিডনিতে। সঙ্গে সঙ্গে বর্ষবরণে মেতে ওঠেন সিডনিবাসী। হারবার ব্রিজে ১২ মিনিটের হরেক রঙের আতশবাজি আর জলধারা মানুষকে মাতিয়ে রাখে। আকাশে যেন তখন প্রজাপতি, অক্টোপাস আর ফুলের হাট।

সিডনি ছাড়াও মেলবোর্নে ব্যাপক উৎসাহের মধ্য দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। এখানে ১১ টন আতশবাজি ফোটানো হয়।

বর্ষবরণে পিছিয়ে ছিল না নিউজিল্যান্ডও। অকল্যান্ডের স্কাই টাওয়ারে দানবীয় ডিজিটাল ঘড়িতে সবাই একসঙ্গে কাউন্টডাউনে মেতে ওঠেন। বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫টায় এখানে ঘড়ির কাঁটা ১২টার ঘর স্পর্শ করে। একযোগে বেজে ওঠে অনেকগুলো হর্ন। টাওয়ার তখন সবুজ থেকে লাল আর লাল থেকে সাদায় উদ্ভাসিত হচ্ছে।

নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে একই সময় সামোয়াতেও নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া হয়। আর বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় কিরিবাতিতে বরণ করা হয় ২০১৬ সালকে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

সিডনি-অকল্যান্ডে রঙিন আয়োজনে নববর্ষ বরণ

আপডেট টাইম : ১০:৩১:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫

টিক-টিক করে এগিয়ে চলেছে ঘড়ির কাঁটা। ২০১৫ সালকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত বাংলাদেশসহ পুরো বিশ্ব। তবে এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশের মানুষ ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বরণ করে নিয়েছেন ২০১৬ সালকে।

বর্ষবরণে সবচেয়ে জমকালো আয়োজন করা হয় অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও নিউজিল্যান্ডে।

বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় ঘড়ির কাঁটা রাত ১২টার ঘর স্পর্শ করে সিডনিতে। সঙ্গে সঙ্গে বর্ষবরণে মেতে ওঠেন সিডনিবাসী। হারবার ব্রিজে ১২ মিনিটের হরেক রঙের আতশবাজি আর জলধারা মানুষকে মাতিয়ে রাখে। আকাশে যেন তখন প্রজাপতি, অক্টোপাস আর ফুলের হাট।

সিডনি ছাড়াও মেলবোর্নে ব্যাপক উৎসাহের মধ্য দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। এখানে ১১ টন আতশবাজি ফোটানো হয়।

বর্ষবরণে পিছিয়ে ছিল না নিউজিল্যান্ডও। অকল্যান্ডের স্কাই টাওয়ারে দানবীয় ডিজিটাল ঘড়িতে সবাই একসঙ্গে কাউন্টডাউনে মেতে ওঠেন। বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫টায় এখানে ঘড়ির কাঁটা ১২টার ঘর স্পর্শ করে। একযোগে বেজে ওঠে অনেকগুলো হর্ন। টাওয়ার তখন সবুজ থেকে লাল আর লাল থেকে সাদায় উদ্ভাসিত হচ্ছে।

নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে একই সময় সামোয়াতেও নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া হয়। আর বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় কিরিবাতিতে বরণ করা হয় ২০১৬ সালকে।