আসন্ন পৌরসভার নির্বাচনী বিধিমালায় ভুল সংশোধনের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কোনো পদক্ষেপ নিয়েছে কি না তা জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট।

আজ দুপুর দুইটার মধ্যে নির্বাচন কমিশনের আইনজীবীকে আদালতকে এ তথ্য জানাতে বলা হয়েছে। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এবং বিচারপতি ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ সংক্রান্ত রিটের শুনানি শেষে এ আদেশ দেয়।

শুনানিতে রিটকারীর পক্ষে অংশ নেন- ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট তৌহিদুল ইসলাম।

শুনানিতে আদালত আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘পৌরসভা নির্বাচনের তফসিলে এত বড় ভুল রয়েছে সে বিষয়টি নির্বাচন কমিশন আদৌ কি জানে না?’

সংশোধিত পৌরসভা নির্বাচন বিধিমালা ১৯ এর ২, ৩, ৪ ও ৫ ধারায় ‘ত্রুটি’ থাকায় গত ১৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় অ্যাডভোকেট জুলফিকার আলীর পক্ষে ব্যারিস্টার এহসানুর রহমান এ রিট আবেদনটি দায়ের করেন। রিটে নির্বাচনী তফসিলে ত্রুটি থাকাকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এই মর্মে রুল জারির আবেদন করা হয়।

এছাড়া পৌরসভা নির্বাচন বিধিমালা সংশোধনের নির্দেশনা এবং বিধিমালায় থাকা ত্রুটি সংশোধন না করা পর্যন্ত নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত রাখার নির্দেশ চাওয়া হয় রিটে।

রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনের সচিব, উপসচিব, আইনসচিব ও স্থানীয় সরকার সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।

এনএম.নিউজ ডেস্ক : আসন্ন পৌরসভার নির্বাচনী বিধিমালায় ভুল সংশোধনের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কোনো পদক্ষেপ নিয়েছে কি না তা জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট।

আজ দুপুর দুইটার মধ্যে নির্বাচন কমিশনের আইনজীবীকে আদালতকে এ তথ্য জানাতে বলা হয়েছে। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এবং বিচারপতি ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ সংক্রান্ত রিটের শুনানি শেষে এ আদেশ দেয়।

শুনানিতে রিটকারীর পক্ষে অংশ নেন- ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট তৌহিদুল ইসলাম।

শুনানিতে আদালত আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘পৌরসভা নির্বাচনের তফসিলে এত বড় ভুল রয়েছে সে বিষয়টি নির্বাচন কমিশন আদৌ কি জানে না?’

সংশোধিত পৌরসভা নির্বাচন বিধিমালা ১৯ এর ২, ৩, ৪ ও ৫ ধারায় ‘ত্রুটি’ থাকায় গত ১৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় অ্যাডভোকেট জুলফিকার আলীর পক্ষে ব্যারিস্টার এহসানুর রহমান এ রিট আবেদনটি দায়ের করেন। রিটে নির্বাচনী তফসিলে ত্রুটি থাকাকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এই মর্মে রুল জারির আবেদন করা হয়।

এছাড়া পৌরসভা নির্বাচন বিধিমালা সংশোধনের নির্দেশনা এবং বিধিমালায় থাকা ত্রুটি সংশোধন না করা পর্যন্ত নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত রাখার নির্দেশ চাওয়া হয় রিটে।

রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনের সচিব, উপসচিব, আইনসচিব ও স্থানীয় সরকার সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।