ঢাকা ১০:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৮:১২:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জুন ২০২০
  • ২৩৪ বার

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ আমদানি বাড়ায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১৬ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি পেঁয়াজ প্রকারভেদে ২৩-২৪ টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে তা নেমেছে ১৫-১৬ টাকায়। আর নিম্নমানের পেঁয়াজের কেজি ১১-১২ টাকা।

করোনার কারণে ৭৫ দিন বন্ধ থাকার পর গত ৮ জুন স্বাস্থ্যবিধি মেনে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়।

আমদানিকারক বাবলুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। সামনে যেহেতু কোরবানি ঈদ, এ সময় পেঁযাজের চাহিদা বেড়ে যায়। এতে পেঁয়াজের আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে।

এদিকে, করোনা সংক্রমণরোধে দেশের বিভিন্ন জেলাকে রেড জোন ঘোষণা করার কারণে পেঁয়াজের চাহিদাও কমেছে। যার প্রভাবে দাম কমেছে।

গত সপ্তাহে স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় ২৭৮টি ট্রাকে ৫ হাজার ৮৮৯ মেট্টিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়। আর চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কর্মদিবসে ৭০ ট্রাকে এসেছে ১ হাজার ৭০০ মেট্টিক টন পেঁয়াজ।

তিনি আরো জানান. স্বাস্থবিধি মেনে বন্দর দিয়ে সীমিত পরিসরে আমদানি-রফতানি হওয়ায় ভারত থেকে পেঁয়াজ আসতে কিছুটা বাড়তি সময় লাগছে। এতে ট্রাকগুলোর বন্দরে প্রবেশ করতে ৪-৫ দিন লাগছে। ফলে অতিরিক্ত গরমে বেশি সময় ট্রাকে বদ্ধ অবস্থায় থাকায় পেঁয়াজ পচে নষ্ট হয়ে মান খারাপ হচ্ছে। এ কারণে দাম কমছে। আমদানিকারকরাও পড়ছেন লোকসানে।

 

 

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

আপডেট টাইম : ০৮:১২:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জুন ২০২০

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ আমদানি বাড়ায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১৬ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি পেঁয়াজ প্রকারভেদে ২৩-২৪ টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে তা নেমেছে ১৫-১৬ টাকায়। আর নিম্নমানের পেঁয়াজের কেজি ১১-১২ টাকা।

করোনার কারণে ৭৫ দিন বন্ধ থাকার পর গত ৮ জুন স্বাস্থ্যবিধি মেনে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়।

আমদানিকারক বাবলুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। সামনে যেহেতু কোরবানি ঈদ, এ সময় পেঁযাজের চাহিদা বেড়ে যায়। এতে পেঁয়াজের আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে।

এদিকে, করোনা সংক্রমণরোধে দেশের বিভিন্ন জেলাকে রেড জোন ঘোষণা করার কারণে পেঁয়াজের চাহিদাও কমেছে। যার প্রভাবে দাম কমেছে।

গত সপ্তাহে স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় ২৭৮টি ট্রাকে ৫ হাজার ৮৮৯ মেট্টিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়। আর চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কর্মদিবসে ৭০ ট্রাকে এসেছে ১ হাজার ৭০০ মেট্টিক টন পেঁয়াজ।

তিনি আরো জানান. স্বাস্থবিধি মেনে বন্দর দিয়ে সীমিত পরিসরে আমদানি-রফতানি হওয়ায় ভারত থেকে পেঁয়াজ আসতে কিছুটা বাড়তি সময় লাগছে। এতে ট্রাকগুলোর বন্দরে প্রবেশ করতে ৪-৫ দিন লাগছে। ফলে অতিরিক্ত গরমে বেশি সময় ট্রাকে বদ্ধ অবস্থায় থাকায় পেঁয়াজ পচে নষ্ট হয়ে মান খারাপ হচ্ছে। এ কারণে দাম কমছে। আমদানিকারকরাও পড়ছেন লোকসানে।