ঢাকা ০৯:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ২৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

সব কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ, সেনা মোতায়েনের দাবি

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৬:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১৫
  • ২১০ বার

চট্টগ্রামে দশ পৌরসভায় ১৩৩টি ভোট কেন্দ্রের সবগুলোই ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে ৬০ শতাংশ কেন্দ্রকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, ২৫ শতাংশ কেন্দ্র মধ্যম এবং ১৫ শতাংশ কেন্দ্রকে কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ ও পৌরসভার নির্বাচন অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তবে বিএনপির মেয়র এবং কাউন্সিলর প্রার্থীদের মতে দশ পৌরসভার সব ভোট কেন্দ্রই অধিক ঝুঁকিপূর্ণ। এজন্য বিএনপির সব মেয়র প্রার্থী নির্বাচনের আগের দিন থেকে পরদিন পর্যন্ত সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি জানিয়েছেন। চন্দনাইশে ১৬টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৯টি অধিক, ৪টি মধ্যম এবং ২টি কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। ১৬ কেন্দ্রে বুথ থাকবে ৮৩টি। এখানে ২৫ হাজার ৫৬০ ভোটার রয়েছে। এ পৌরসভায় মেয়র পদে ৪ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। চন্দনাইশে বিএনপি সমর্থন নিয়ে এলডিপি থেকে প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান পৌর মেয়র মো. আইয়ুব। তিনি বলেন, চন্দনাইশে সবক’টি কেন্দ্র কমবেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এ পৌরসভার অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে সমবায় প্রাথমিক বিদ্যালয়, আলমদিনা মাদ্রাসা, বণিকপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ গাছবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এসব কেন্দ্রে সন্ত্রাসীরা জোরপূর্বক সরকারদলীয় প্রার্থীর পক্ষে ব্যালট পেপারে সিল মারতে পারে বলে তিনি আশংকা প্রকাশ করেছেন। ব্যালট পেপারে জোরপূর্বক সিল মারা ঠেকাতে পৌর নির্বাচনে তিনি প্রতিটি কেন্দ্রে সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি জানান। রাউজান পৌরসভায় ৬ মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এখানকার ১৯টি কেন্দ্রে বুথ থাকবে ১৩০টি। এ পৌরসভায় ৪৫ হাজার ৯৪ ভোটার রয়েছে। রাউজান থানা পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে সবক’টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। রাউজান পৌরসভা বিএনপি প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র কাজী আবদুল্লাহ আল হাসান বলেন, রাউজানে সবক’টি কেন্দ্র অত্যধিক ঝুঁকিপূর্ণ। সবক’টি কেন্দ্র দখল করে সরকারদলীয় প্রার্থীর পক্ষে সন্ত্রাসীরা ব্যালট পেপারে জোরপূর্বক সিল মেরে বাক্স ভরতে পারে। এমন আশংকার কথা তিনি নির্বাচন কমিশনের কাছেও বলেছেন বলে জানান। সেনাবাহিনী ছাড়া রাউজানে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মনে করেন তিনি। সন্দ্বীপে মেয়র পদে দু’জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ পৌরসভায় ১৫টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে প্রাথমিকভাবে সবক’টি ভোট কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন সহকারী রিটার্নিং অফিসার মো. শহিদ হোসেন। এখানে ২৭ হাজার ৮৪৮ জন ভোটার রয়েছে। বুথ রয়েছে ৯৮টি। বিএনপি প্রার্থী আজমত আলী বাহাদুর বলেন, ১৫টি কেন্দ্রের সবক’টি ঝুঁকিপূর্ণ। নির্বাচন ঘনিয়ে এলেও উপজেলার তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে পুলিশের কোনো অভিযান নেই। তার পক্ষে প্রচারণায় অংশ না নিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর লোকজন কর্মী-সমর্থকদের হুমকি-ধমকি দিচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। মিরসরাইয়ে ৯টি কেন্দ্রে বুথ রয়েছে ২৭টি। ভোটার রয়েছে ১১ হাজার ৬৫ জন। এ পৌরসভায় ৬ জন মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একই উপজেলার অপর পৌরসভা বারৈয়ারহাটে ৯টি কেন্দ্রে বুথ রয়েছে ২০টি। ভোটার রয়েছে ৭ হাজার ৫৭২ জন। প্রার্থী হয়েছেন ৪ জন। সহকারী রিটার্নিং অফিসার তোফায়েল হোসেন বলেন, দুই পৌরসভায় সবক’টি কেন্দ্রকে প্রাথমিকভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। পটিয়ায় ১৮টি কেন্দ্রে বুথ রয়েছে ১১৬টি। ভোটার রয়েছে ৩৪ হাজার ৫১২ জন। এখানে মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছেন ৫ জন। এ উপজেলার সহকারী রিটার্নিং অফিসার সৈয়দ আবু সাইদ বলেন, পটিয়া পৌরসভায় ১৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ৯টি অধিক, ৫টি মধ্যম ও ৪টি কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। সে অনুযায়ী কেন্দ্রের নিরাপত্তায় ব্যবস্থা নেয়া হবে। সীতাকুণ্ডে ১৩টি কেন্দ্রে বুথ রয়েছে ৯০টি। ভোটার রয়েছে ৩০ হাজার ৭০২ জন। এ পৌরসভায় মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছেন ৬ জন। সীতাকুণ্ডু পৌরসভার রিটার্নিং অফিসার মো. মাহবুবুল কবির বলেন, প্রাথমিকভাবে সবক’টি ভোট কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। তবে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা জমা দেয়নি। বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আবুল মনসুর বলেন, সবক’টি কেন্দ্রে ভোট ডাকাতি, হামলা, ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে যেতে বাধা দেয়ার ঘটনা ঘটতে পারে। এমনকি ফলাফল পাল্টে দেয়ার মতো পরিস্থিতিও ঘটতে পারে বলে তিনি আশংকা করছেন। রাঙ্গুনিয়া পৌরসভায় ১১টি কেন্দ্রে ৬৯টি বুথে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ পৌরসভায় ভোটার রয়েছে ২২ হাজার ৪৮৯ জন। মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছেন ৮ জন। প্রাথমিকভাবে সবক’টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে থানা পুলিশ চিহ্নিত করেছে বলে জানা গেছে। সাতকানিয়ায় ১২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৯৩টি বুথে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩ জন। ভোটার রয়েছে ৩২ হাজার ৭৯৩ জন। উপজেলা রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, প্রাথমিকভাবে সবক’টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বাঁশখালী পৌরসভায় ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে বুথ রয়েছে ৬৫টি। ভোটার রয়েছে ২৩ হাজার ৭৯৩ জন। এ পৌরসভায় সবক’টি ভোট কেন্দ্রকে প্রাথমিকভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে থানা পুলিশ। -যুগান্তর

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে একসাথে সাকিব-তামিম

সব কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ, সেনা মোতায়েনের দাবি

আপডেট টাইম : ০৯:৫৬:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১৫

চট্টগ্রামে দশ পৌরসভায় ১৩৩টি ভোট কেন্দ্রের সবগুলোই ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে ৬০ শতাংশ কেন্দ্রকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, ২৫ শতাংশ কেন্দ্র মধ্যম এবং ১৫ শতাংশ কেন্দ্রকে কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ ও পৌরসভার নির্বাচন অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তবে বিএনপির মেয়র এবং কাউন্সিলর প্রার্থীদের মতে দশ পৌরসভার সব ভোট কেন্দ্রই অধিক ঝুঁকিপূর্ণ। এজন্য বিএনপির সব মেয়র প্রার্থী নির্বাচনের আগের দিন থেকে পরদিন পর্যন্ত সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি জানিয়েছেন। চন্দনাইশে ১৬টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৯টি অধিক, ৪টি মধ্যম এবং ২টি কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। ১৬ কেন্দ্রে বুথ থাকবে ৮৩টি। এখানে ২৫ হাজার ৫৬০ ভোটার রয়েছে। এ পৌরসভায় মেয়র পদে ৪ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। চন্দনাইশে বিএনপি সমর্থন নিয়ে এলডিপি থেকে প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান পৌর মেয়র মো. আইয়ুব। তিনি বলেন, চন্দনাইশে সবক’টি কেন্দ্র কমবেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এ পৌরসভার অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে সমবায় প্রাথমিক বিদ্যালয়, আলমদিনা মাদ্রাসা, বণিকপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ গাছবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এসব কেন্দ্রে সন্ত্রাসীরা জোরপূর্বক সরকারদলীয় প্রার্থীর পক্ষে ব্যালট পেপারে সিল মারতে পারে বলে তিনি আশংকা প্রকাশ করেছেন। ব্যালট পেপারে জোরপূর্বক সিল মারা ঠেকাতে পৌর নির্বাচনে তিনি প্রতিটি কেন্দ্রে সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি জানান। রাউজান পৌরসভায় ৬ মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এখানকার ১৯টি কেন্দ্রে বুথ থাকবে ১৩০টি। এ পৌরসভায় ৪৫ হাজার ৯৪ ভোটার রয়েছে। রাউজান থানা পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে সবক’টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। রাউজান পৌরসভা বিএনপি প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র কাজী আবদুল্লাহ আল হাসান বলেন, রাউজানে সবক’টি কেন্দ্র অত্যধিক ঝুঁকিপূর্ণ। সবক’টি কেন্দ্র দখল করে সরকারদলীয় প্রার্থীর পক্ষে সন্ত্রাসীরা ব্যালট পেপারে জোরপূর্বক সিল মেরে বাক্স ভরতে পারে। এমন আশংকার কথা তিনি নির্বাচন কমিশনের কাছেও বলেছেন বলে জানান। সেনাবাহিনী ছাড়া রাউজানে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মনে করেন তিনি। সন্দ্বীপে মেয়র পদে দু’জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ পৌরসভায় ১৫টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে প্রাথমিকভাবে সবক’টি ভোট কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন সহকারী রিটার্নিং অফিসার মো. শহিদ হোসেন। এখানে ২৭ হাজার ৮৪৮ জন ভোটার রয়েছে। বুথ রয়েছে ৯৮টি। বিএনপি প্রার্থী আজমত আলী বাহাদুর বলেন, ১৫টি কেন্দ্রের সবক’টি ঝুঁকিপূর্ণ। নির্বাচন ঘনিয়ে এলেও উপজেলার তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে পুলিশের কোনো অভিযান নেই। তার পক্ষে প্রচারণায় অংশ না নিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর লোকজন কর্মী-সমর্থকদের হুমকি-ধমকি দিচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। মিরসরাইয়ে ৯টি কেন্দ্রে বুথ রয়েছে ২৭টি। ভোটার রয়েছে ১১ হাজার ৬৫ জন। এ পৌরসভায় ৬ জন মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একই উপজেলার অপর পৌরসভা বারৈয়ারহাটে ৯টি কেন্দ্রে বুথ রয়েছে ২০টি। ভোটার রয়েছে ৭ হাজার ৫৭২ জন। প্রার্থী হয়েছেন ৪ জন। সহকারী রিটার্নিং অফিসার তোফায়েল হোসেন বলেন, দুই পৌরসভায় সবক’টি কেন্দ্রকে প্রাথমিকভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। পটিয়ায় ১৮টি কেন্দ্রে বুথ রয়েছে ১১৬টি। ভোটার রয়েছে ৩৪ হাজার ৫১২ জন। এখানে মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছেন ৫ জন। এ উপজেলার সহকারী রিটার্নিং অফিসার সৈয়দ আবু সাইদ বলেন, পটিয়া পৌরসভায় ১৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ৯টি অধিক, ৫টি মধ্যম ও ৪টি কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। সে অনুযায়ী কেন্দ্রের নিরাপত্তায় ব্যবস্থা নেয়া হবে। সীতাকুণ্ডে ১৩টি কেন্দ্রে বুথ রয়েছে ৯০টি। ভোটার রয়েছে ৩০ হাজার ৭০২ জন। এ পৌরসভায় মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছেন ৬ জন। সীতাকুণ্ডু পৌরসভার রিটার্নিং অফিসার মো. মাহবুবুল কবির বলেন, প্রাথমিকভাবে সবক’টি ভোট কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। তবে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা জমা দেয়নি। বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আবুল মনসুর বলেন, সবক’টি কেন্দ্রে ভোট ডাকাতি, হামলা, ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে যেতে বাধা দেয়ার ঘটনা ঘটতে পারে। এমনকি ফলাফল পাল্টে দেয়ার মতো পরিস্থিতিও ঘটতে পারে বলে তিনি আশংকা করছেন। রাঙ্গুনিয়া পৌরসভায় ১১টি কেন্দ্রে ৬৯টি বুথে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ পৌরসভায় ভোটার রয়েছে ২২ হাজার ৪৮৯ জন। মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছেন ৮ জন। প্রাথমিকভাবে সবক’টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে থানা পুলিশ চিহ্নিত করেছে বলে জানা গেছে। সাতকানিয়ায় ১২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৯৩টি বুথে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩ জন। ভোটার রয়েছে ৩২ হাজার ৭৯৩ জন। উপজেলা রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, প্রাথমিকভাবে সবক’টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বাঁশখালী পৌরসভায় ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে বুথ রয়েছে ৬৫টি। ভোটার রয়েছে ২৩ হাজার ৭৯৩ জন। এ পৌরসভায় সবক’টি ভোট কেন্দ্রকে প্রাথমিকভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে থানা পুলিশ। -যুগান্তর