ঢাকা ১২:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইতালিতে ৯০ বছরেও অবসরে যেতে চান না ফ্রান্সেকো

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৪:২৪:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০১৯
  • ২৭৫ বার

ইতালির উত্তর এলাকা রিয়েতিতে ৭৪ বছর ধরে জুতা মেরামত করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন ফ্রান্সেকো নামে ইতালির এক বৃদ্ধ।

৯০তম জন্মোৎসব গত সপ্তাহে পালন করে এখনও তিনি অবসরে যাওয়ার কথা ভাবছেন না। জীবনের বাকিটা সময়ও তিনি কর্ম ব্যস্ততায় কাটাতে চান।

তিনি খুব আন্তরিকতার সঙ্গে দীর্ঘ ৬ যুগেরও বেশি সময় ধরে কাজটি করে যাচ্ছেন। তবে এটি কোনো ফুটপাতের সাধারণ জুতা মেরামতের দোকান নয়।

ফ্রান্সেকোকে নিয়ে স্থানীয় পাঠক প্রিয় পত্রিকাতি মেসাজ্জরোতে তার কর্মকে তুলে ধরে একটি প্রতিবেদন করা হয়।

যা সব ধরণের কাজের শ্রদ্ধা রাখার জন্য উদাহরণ হিসেবে তার কর্মকে তুলে ধরা হয়।

তার জীবনের সঙ্গে জুতা মেরামত (রিপেয়ারিং) এমনভাবে মিশে গেছে যে তিনি অন্য কিছু করার স্বপ্নও দেখেন না।

প্রায় প্রতিদিন ফ্রান্সেসকো জুতা ও ব্যাগ মেরামত করে সাধারণ মানুষদের সেবা দিচ্ছেন দোকানে। তার দুটি সন্তান রয়েছেন। একজন সিমোনে অন্যজন নাতালে। সিমেনে দোকানের পরিচালনায় সহায়তা করছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

ইতালিতে ৯০ বছরেও অবসরে যেতে চান না ফ্রান্সেকো

আপডেট টাইম : ০৪:২৪:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০১৯

ইতালির উত্তর এলাকা রিয়েতিতে ৭৪ বছর ধরে জুতা মেরামত করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন ফ্রান্সেকো নামে ইতালির এক বৃদ্ধ।

৯০তম জন্মোৎসব গত সপ্তাহে পালন করে এখনও তিনি অবসরে যাওয়ার কথা ভাবছেন না। জীবনের বাকিটা সময়ও তিনি কর্ম ব্যস্ততায় কাটাতে চান।

তিনি খুব আন্তরিকতার সঙ্গে দীর্ঘ ৬ যুগেরও বেশি সময় ধরে কাজটি করে যাচ্ছেন। তবে এটি কোনো ফুটপাতের সাধারণ জুতা মেরামতের দোকান নয়।

ফ্রান্সেকোকে নিয়ে স্থানীয় পাঠক প্রিয় পত্রিকাতি মেসাজ্জরোতে তার কর্মকে তুলে ধরে একটি প্রতিবেদন করা হয়।

যা সব ধরণের কাজের শ্রদ্ধা রাখার জন্য উদাহরণ হিসেবে তার কর্মকে তুলে ধরা হয়।

তার জীবনের সঙ্গে জুতা মেরামত (রিপেয়ারিং) এমনভাবে মিশে গেছে যে তিনি অন্য কিছু করার স্বপ্নও দেখেন না।

প্রায় প্রতিদিন ফ্রান্সেসকো জুতা ও ব্যাগ মেরামত করে সাধারণ মানুষদের সেবা দিচ্ছেন দোকানে। তার দুটি সন্তান রয়েছেন। একজন সিমোনে অন্যজন নাতালে। সিমেনে দোকানের পরিচালনায় সহায়তা করছেন।