ঢাকা ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তারাকান্দায় ব্রিজ না থাকায় ১২ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৫:০৮:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জুলাই ২০১৯
  • ২৬৬ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার কালনীকান্দা গ্রামে কালিয়ান নদীর উপর ব্রিজ না থাকায় তিনটি ইউনিয়নের ১২ গ্রামের মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। জানা গেছে, ২০০১ সালে তৎকালীন গালাগাঁও ও রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যানদ্বয়ের উদ্যোগে কালনীকান্দা এবং ঘোষপাড়া গ্রামে কালীয়ান নদীর উপর বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়।

এ নদীর বাঁশের সাঁকো পারাপার হয়ে গালাগাঁও ইউনিয়নের চরপাড়া, কালনীকান্দা, গড়পাড়া, রামপুর ইউনিয়নের ঘোষপাড়া, চাড়িয়া, মারুয়াকান্দি, মেঘহালা, নাকডোরা ও কামারগাঁও ইউনিয়নের বাহিরকান্দা, আশ্বিয়া, গোবিন্দখিলা গ্রামের হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন চারিয়া, চংনাপাড়া ও রাজদারিকেল বাজারে যাতায়াত করে। এ ছাড়া স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে এ বাঁশের সাঁকো পাড়ি দিয়ে যাতায়াত করছে।

এলাকাবাসী জানান, স্থানীয় আবুল কাশেম নামে এক ব্যক্তি  সাঁকোটি দীর্ঘদিন যাবৎ নিজ উদ্যোগে মেরামত করেন। তিনি স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে মৌসুমে ধান সংগ্রহ করেন। উত্তোলিত ধান বিক্রি করে নিজ উদ্যোগে সাঁকোটি মেরামত করে থাকেন। সম্প্রতি অতি বৃষ্টির ফলে কালিয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বাঁশের সাঁকোটি ভেঙে যায়। বাঁশের সাঁকোটি ভেঙে যাওয়ায় এক সপ্তাহ যাবৎ স্থানীয় লোকজন চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।

উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিডি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, সাঁকোটি পরিদর্শন করে কর্তৃপক্ষ বরাবরে তালিকা প্রেরণ করা হবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

তারাকান্দায় ব্রিজ না থাকায় ১২ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ

আপডেট টাইম : ০৫:০৮:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জুলাই ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার কালনীকান্দা গ্রামে কালিয়ান নদীর উপর ব্রিজ না থাকায় তিনটি ইউনিয়নের ১২ গ্রামের মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। জানা গেছে, ২০০১ সালে তৎকালীন গালাগাঁও ও রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যানদ্বয়ের উদ্যোগে কালনীকান্দা এবং ঘোষপাড়া গ্রামে কালীয়ান নদীর উপর বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়।

এ নদীর বাঁশের সাঁকো পারাপার হয়ে গালাগাঁও ইউনিয়নের চরপাড়া, কালনীকান্দা, গড়পাড়া, রামপুর ইউনিয়নের ঘোষপাড়া, চাড়িয়া, মারুয়াকান্দি, মেঘহালা, নাকডোরা ও কামারগাঁও ইউনিয়নের বাহিরকান্দা, আশ্বিয়া, গোবিন্দখিলা গ্রামের হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন চারিয়া, চংনাপাড়া ও রাজদারিকেল বাজারে যাতায়াত করে। এ ছাড়া স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে এ বাঁশের সাঁকো পাড়ি দিয়ে যাতায়াত করছে।

এলাকাবাসী জানান, স্থানীয় আবুল কাশেম নামে এক ব্যক্তি  সাঁকোটি দীর্ঘদিন যাবৎ নিজ উদ্যোগে মেরামত করেন। তিনি স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে মৌসুমে ধান সংগ্রহ করেন। উত্তোলিত ধান বিক্রি করে নিজ উদ্যোগে সাঁকোটি মেরামত করে থাকেন। সম্প্রতি অতি বৃষ্টির ফলে কালিয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বাঁশের সাঁকোটি ভেঙে যায়। বাঁশের সাঁকোটি ভেঙে যাওয়ায় এক সপ্তাহ যাবৎ স্থানীয় লোকজন চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।

উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিডি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, সাঁকোটি পরিদর্শন করে কর্তৃপক্ষ বরাবরে তালিকা প্রেরণ করা হবে।