দুই মাস নিখোঁজ থাকার পর ভারতের একটি মানসিক হাসপাতালে সন্ধান পাওয়া বিএনপি যুগ্ম-মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদকে বাংলাদেশ ও ভারতের বিনিময় চুক্তির ভিত্তিতে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহিদুল হক। বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় একথা বলেন তিনি।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অফিসার কামরুল আহসান জানিয়েছেন, তিনি (আইজিপি) বন্দি বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে সালাহ উদ্দিনকে দেশে ফিরিয়ে আনার কথা বলেছেন। এবং এ প্রক্রিয়াটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন।
১০ মার্চ রাতে সালাহ উদ্দিনকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নেয়া হয় বলে বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ থাকলেও ৪ মে তার খোঁজ পাওয়ার পর থেকে বিএপির তরফ থেকে কার্যত তেমন কোনো বক্তব্য আসেনি। মঙ্গলবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে শোকরিয়া মোনাজাত করা হয়।
বিএনপি ও সালাহ উদ্দিনের স্ত্রী হাসিনা আহমেদের অভিযোগ ছিল- সালাহ উদ্দিনকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তুলে নিয়ে যান। তবে তারপরও তার কোনো সন্ধান না পাওয়ায় বিষয়টি নিয়ে আদালত পর্যন্ত যান হাসিনা আহমেদ। আদালতেকে র্যাব-পুলিশ জানায় সালাহ উদ্দিন তাদের কাছে নেই এবং তারাও বিএনপির এই্ নেতার খোঁজ জানেন না।
সালাহ উদ্দিনের খোঁজ পেতে বেশ কয়েকবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপও কামনা করেন হাসিনা আহমেদ।
সোমবার সকালের দিকে সালাহ উদ্দিন ফোন করেন তার স্ত্রীকে। এই ফোন পাওয়ার পরপরই স্ত্রী হাসিনা ছুটে যান বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে। সেখান থেকে বেরিয়ে তিনি সংবাদ সম্মেলন করে স্বামীর খোঁজ পাওয়ার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে জানান। যতদ্রুত সম্ভব স্বামীর কাছে যাওয়ার কথা জানালেও ভিসা জটিলতায় এখনও তিনি রওনা দিতে পারেননি।
ভারতে ভ্রমণের বৈধ কোনো কাগজপত্র না পাওয়ায় মেঘালয় পুলিশ ইতোমেধ্যে সালাহ উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় সালাহ উদ্দিনকে এখনও জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেনি পুলিশ। পুলিশ বলছে, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবার পরেই কেবল সালাহ উদ্দিনকে তারা জিজ্ঞাসাবাদ করার সুযোগ পাবেন।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অফিসার কামরুল আহসান জানিয়েছেন, তিনি (আইজিপি) বন্দি বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে সালাহ উদ্দিনকে দেশে ফিরিয়ে আনার কথা বলেছেন। এবং এ প্রক্রিয়াটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন।
১০ মার্চ রাতে সালাহ উদ্দিনকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নেয়া হয় বলে বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ থাকলেও ৪ মে তার খোঁজ পাওয়ার পর থেকে বিএপির তরফ থেকে কার্যত তেমন কোনো বক্তব্য আসেনি। মঙ্গলবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে শোকরিয়া মোনাজাত করা হয়।
বিএনপি ও সালাহ উদ্দিনের স্ত্রী হাসিনা আহমেদের অভিযোগ ছিল- সালাহ উদ্দিনকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তুলে নিয়ে যান। তবে তারপরও তার কোনো সন্ধান না পাওয়ায় বিষয়টি নিয়ে আদালত পর্যন্ত যান হাসিনা আহমেদ। আদালতেকে র্যাব-পুলিশ জানায় সালাহ উদ্দিন তাদের কাছে নেই এবং তারাও বিএনপির এই্ নেতার খোঁজ জানেন না।
সালাহ উদ্দিনের খোঁজ পেতে বেশ কয়েকবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপও কামনা করেন হাসিনা আহমেদ।
সোমবার সকালের দিকে সালাহ উদ্দিন ফোন করেন তার স্ত্রীকে। এই ফোন পাওয়ার পরপরই স্ত্রী হাসিনা ছুটে যান বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে। সেখান থেকে বেরিয়ে তিনি সংবাদ সম্মেলন করে স্বামীর খোঁজ পাওয়ার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে জানান। যতদ্রুত সম্ভব স্বামীর কাছে যাওয়ার কথা জানালেও ভিসা জটিলতায় এখনও তিনি রওনা দিতে পারেননি।
ভারতে ভ্রমণের বৈধ কোনো কাগজপত্র না পাওয়ায় মেঘালয় পুলিশ ইতোমেধ্যে সালাহ উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় সালাহ উদ্দিনকে এখনও জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেনি পুলিশ। পুলিশ বলছে, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবার পরেই কেবল সালাহ উদ্দিনকে তারা জিজ্ঞাসাবাদ করার সুযোগ পাবেন।