সরকারি ও বিরোধী দলের সমর্থনে পাস হলো ২০১৪-১৫ অর্থ বছরের সম্পূরক বাজেট। পাসকৃত বাজেটের আকার ছিলো ৯ হাজার ৫০৮ কোটি ৫৭ লাখ ১২ হাজার টাকা। বাজেটে ২৭টি মন্ত্রনালয় ও বিভাগের মধ্যে এবার সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে পরিকল্পনা বিভাগে। এ বিভাগে বরাদ্দ ১ হাজার ৮১৯ কোটি ৯৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। এর পরেই স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়। এ মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ ছিলো ১ হাজার ৫৩৭ কোটি ২৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা। এক হাজার ৪২৩ কোটি ৬৯ লাখ ২৩ হাজার টাকা নিয়ে বাজেট বরাদ্দে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বিজ্ঞান প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। বাজেটে খরচের দিক দিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১ হাজার ৩৭২ কোটি ৯৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। পঞ্চম স্থানে রয়েছে প্রতিরক্ষা ১ হাজার ২৭১ কোটি ১৭ লাখ ৫৫ হাজার টাকা।
বাজেট পাসের আগে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে সম্পূরক বাজেটের কঠোর সমালোচনা করেন সরকার দলীয় সদস্য। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ, মো, সেলিম উদ্দিন। সম্পূরক বাজেটের হিসাব নিয়ে সরকারী দলের দু’একজন সদস্য তীব্য সমালোচনা করলেও বাজেট পাস করতে সমর্থন দিয়েছে সবাই।
পাসকৃত সম্পূরক বাজেটে মন্ত্রণালয় ও বিভাগসহ ২৭টি মুঞ্জরি দাবির উপর ১৭১টি ছাটাই প্রস্তাব দেওয়া হয়। আনিত ছাটাই প্রস্তাবে ৮ জন সদস্য তাদের যুক্তি তুলে ধরার চেষ্টা করেন। তবে কণ্ঠভোটে তাদের ছাটাই প্রস্তাব নাকচ হয়ে যায়। পরে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সম্পূরক বাজেট পাসের জন্য ভোটে দেন। এরপর সরকারি দল ও বিরোধী দলের সবার উপস্থিতিতে সর্বসম্মতক্রমে সম্পূরক বাজেট (২০১৪-১৫) পাস হয়।
সম্পুরক বাজেটের ওপর সমাপনী বক্তব্যে অংশ নিয়ে অর্থমন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, সম্পূরক বাজেটের বিবৃতিতে বিভিন্ন প্রকল্পে ব্যয়ের বিয়টি সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হয়েছে। তবে অন্যন্য বইয়ে প্রত্যেকটি প্রকল্পে ব্যয় বিস্তারিত নামসহ তুলে ধরা হয়েছে। তারপরও ব্যয়ের বিষয়ে কোন কিছু জানার থাকলে তা আমরা জানাতে বাধ্য আছি।
বাজেট পাসের আগে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে সম্পূরক বাজেটের কঠোর সমালোচনা করেন সরকার দলীয় সদস্য। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ, মো, সেলিম উদ্দিন। সম্পূরক বাজেটের হিসাব নিয়ে সরকারী দলের দু’একজন সদস্য তীব্য সমালোচনা করলেও বাজেট পাস করতে সমর্থন দিয়েছে সবাই।
পাসকৃত সম্পূরক বাজেটে মন্ত্রণালয় ও বিভাগসহ ২৭টি মুঞ্জরি দাবির উপর ১৭১টি ছাটাই প্রস্তাব দেওয়া হয়। আনিত ছাটাই প্রস্তাবে ৮ জন সদস্য তাদের যুক্তি তুলে ধরার চেষ্টা করেন। তবে কণ্ঠভোটে তাদের ছাটাই প্রস্তাব নাকচ হয়ে যায়। পরে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সম্পূরক বাজেট পাসের জন্য ভোটে দেন। এরপর সরকারি দল ও বিরোধী দলের সবার উপস্থিতিতে সর্বসম্মতক্রমে সম্পূরক বাজেট (২০১৪-১৫) পাস হয়।
সম্পুরক বাজেটের ওপর সমাপনী বক্তব্যে অংশ নিয়ে অর্থমন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, সম্পূরক বাজেটের বিবৃতিতে বিভিন্ন প্রকল্পে ব্যয়ের বিয়টি সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হয়েছে। তবে অন্যন্য বইয়ে প্রত্যেকটি প্রকল্পে ব্যয় বিস্তারিত নামসহ তুলে ধরা হয়েছে। তারপরও ব্যয়ের বিষয়ে কোন কিছু জানার থাকলে তা আমরা জানাতে বাধ্য আছি।