সীমান্তহাট পরিচালনার জন্য ২০১০ সালে স্বাক্ষরিত বাংলাদেশের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) ভূতাপেক্ষ ভারতের মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ এবং সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে স্থান নির্ধারণ করে সীমান্তহাট প্রতিষ্ঠা করা হবে।
সীমান্তহাট স্থানীয় মুদ্রায় স্থানীয় বাজারের মাধ্যমে স্থানীয় পণ্য বাজারজাতের ঐতিহ্যগত ব্যবস্থা স্থাপনের মাধ্যমে দুটি দেশের সীমান্তের প্রত্যন্ত এলাকায় বসবাসকারী জনগণের কল্যাণ সাধন করবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে ভারত সফরকালে স্থানীয় পণ্য বেচা-কেনার সুযোগ সৃষ্টি করে দিতে মেঘালয় সীমান্তসহ নির্দিষ্ট এলাকায় সীমান্তহাট প্রতিষ্ঠা করতে সম্মত হন। দুই দেশের সরকারই এ বিষয়ে একমত হন।
মন্ত্রিসভা একটি নতুন নেভিগেশনাল লক নির্মাণের জন্য ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ভূমি অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর প্রস্তাবও অনুমোদন দিয়েছে।