ঢাকা ০১:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪, ১২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
তাপমাত্রা ও বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশে ২৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১৯৫ কোটি ডলার ইটনায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ফ্রি চিকিৎসা সেবা ও বস্ত্র বিতরণ প্রবাসে প্রেমিক ও লালমাইয়ে নববধূর আত্মহত্যা, চিরকুটে একই কবরে দাফনের অনুরোধ খুনের চার মাস পর নারীর মরদেহ উদ্ধার কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা হয়নি : রিজওয়ানা হাসান সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন গ্রেফতার নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ভুটানকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ পেট্রাপোল বন্দর পরিদর্শনে অমিত শাহ, বেনাপোলে ভোগান্তি অভিনয়ে সাফল্য পাননি তবুও বিশ্বের সবচেয়ে ধনী অভিনেত্রী!

ভূত থেকে পাওয়া গান গাইলেন আনন্দ খালেদ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০১:০৭:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ২৮৮ বার

বড় ও ছোট দুই পর্দায়ই সমান তালে অভিনয় করেন অভিনেতা আনন্দ খালেদ। এই পরিচয়ের বাইরে গানেও আগ্রহ আছে তার। শখের বসে গান করেন ও কীবোর্ড বাজান।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কীবোর্ড বাজিয়ে একটি গান গেয়েছে এই অভিনেতা। সেই গানের ক্যাপশনে লিখেছেন, ভূত থেকে পাওয়া গান ‘আমি এত যে তোমায় ভালবেসেছি’।

গল্পটির তৈরির গল্পে এই অভিনেতা জানিয়েছেন, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায় আকাশবাণী কলকাতার ছাদে দাঁড়িয়েছিলেন। হঠাৎ উনি শুনতে পেলেন, কে যেন গাইছে ‘তারা এই অভিমান বোঝে না আমার, বলে তুমি তো আমায় ভালবেসেছ’। মানবেন্দ্র গানটা শুনতে পাচ্ছিলেন, কিন্তু যে গাইছে তাকে দেখতে পাচ্ছিলেন না। সামনে, পিছনে, ডানে, বামে কোথাও কেউ নেই। ছুটে নিচের তলায় চলে আসলেন, যে রুমে পিয়ানো ছিল, সেই রুমে ঢুকে পিয়ানোতে গানটা তুলে ফেললেন। পরে বহু সাক্ষাৎকারে বলেছেন, এ আমার ভূত থেকে পাওয়া গান। আমার ট্রিবিউড মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়। উনাকে যারা চিনতেন, তারা সবাই বলেন যে, উনি অসাধারণ একজন ভাল মানুষ ছিলেন। নজরুলের গান কে জনপ্রিয় করার জন্য সারাজীবন চেষ্টা করেছেন।

হাটৎ করে এমন গান গাওয়া প্রসঙ্গে আনন্দ খালেদ বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন,‘আমি অভিনয় করলেও শখের বসে বাসায় কীবোর্ড বাড়িয়ে গান গাই। হাটৎ করে গানটা গাইতে মন চাইলো তাই গেয়ে ফেললাম সেই সঙ্গে গানটির ইতিহাসও জানিয়ে দিলাম। আমি মনে করি গান সর্বজনীন, তাই সেটা যে দেশের হোক। সেই সঙ্গে মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের প্রতি আমার এক মুগ্ধতা ছিল। সেজন্য তাকে উৎসর্গ করে গেয়েছি।’

বাংলা আধুনিক গান এবং নজরুলগীতি গায়ক মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায় একজন ভারতীয় বাঙালি সঙ্গীত শিল্পী ও সুরকার। ১৯৫০ দশকেই মানবেন্দ্র বাংলা গানের মর্যাদাকে ভারতীয় ধ্রুপদী সংগীতের উচ্চতায় তুলে দেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

তাপমাত্রা ও বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

ভূত থেকে পাওয়া গান গাইলেন আনন্দ খালেদ

আপডেট টাইম : ০১:০৭:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯

বড় ও ছোট দুই পর্দায়ই সমান তালে অভিনয় করেন অভিনেতা আনন্দ খালেদ। এই পরিচয়ের বাইরে গানেও আগ্রহ আছে তার। শখের বসে গান করেন ও কীবোর্ড বাজান।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কীবোর্ড বাজিয়ে একটি গান গেয়েছে এই অভিনেতা। সেই গানের ক্যাপশনে লিখেছেন, ভূত থেকে পাওয়া গান ‘আমি এত যে তোমায় ভালবেসেছি’।

গল্পটির তৈরির গল্পে এই অভিনেতা জানিয়েছেন, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায় আকাশবাণী কলকাতার ছাদে দাঁড়িয়েছিলেন। হঠাৎ উনি শুনতে পেলেন, কে যেন গাইছে ‘তারা এই অভিমান বোঝে না আমার, বলে তুমি তো আমায় ভালবেসেছ’। মানবেন্দ্র গানটা শুনতে পাচ্ছিলেন, কিন্তু যে গাইছে তাকে দেখতে পাচ্ছিলেন না। সামনে, পিছনে, ডানে, বামে কোথাও কেউ নেই। ছুটে নিচের তলায় চলে আসলেন, যে রুমে পিয়ানো ছিল, সেই রুমে ঢুকে পিয়ানোতে গানটা তুলে ফেললেন। পরে বহু সাক্ষাৎকারে বলেছেন, এ আমার ভূত থেকে পাওয়া গান। আমার ট্রিবিউড মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়। উনাকে যারা চিনতেন, তারা সবাই বলেন যে, উনি অসাধারণ একজন ভাল মানুষ ছিলেন। নজরুলের গান কে জনপ্রিয় করার জন্য সারাজীবন চেষ্টা করেছেন।

হাটৎ করে এমন গান গাওয়া প্রসঙ্গে আনন্দ খালেদ বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন,‘আমি অভিনয় করলেও শখের বসে বাসায় কীবোর্ড বাড়িয়ে গান গাই। হাটৎ করে গানটা গাইতে মন চাইলো তাই গেয়ে ফেললাম সেই সঙ্গে গানটির ইতিহাসও জানিয়ে দিলাম। আমি মনে করি গান সর্বজনীন, তাই সেটা যে দেশের হোক। সেই সঙ্গে মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের প্রতি আমার এক মুগ্ধতা ছিল। সেজন্য তাকে উৎসর্গ করে গেয়েছি।’

বাংলা আধুনিক গান এবং নজরুলগীতি গায়ক মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায় একজন ভারতীয় বাঙালি সঙ্গীত শিল্পী ও সুরকার। ১৯৫০ দশকেই মানবেন্দ্র বাংলা গানের মর্যাদাকে ভারতীয় ধ্রুপদী সংগীতের উচ্চতায় তুলে দেন।