ঢাকা ০৫:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
যুবদল নেতা হত্যা বিপিপির চেয়ারম্যান বাবুল ও সাবেক সচিব মহিবুল রিমান্ডে দিল্লি থেকে সরে যাবে ভারতের রাজধানী ভুল চিকিৎসায়’ ছাত্রের মৃত্যু, ন্যাশনাল মেডিকেল ভাঙচুর অবসরপ্রাপ্ত ট্রাফিক সদস্যদের রাস্তায় নামাতে চায় সরকার ৫ বিসিএসে নিয়োগ পাবেন কতজন, জানালেন সিনিয়র সচিব শ্রেয়াসের রেকর্ড ৩০ মিনিটও টিকল না, আইপিএলের সবচেয়ে দামি পান্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল করার বিষয়ে সবাই একমত: বদিউল আলম সরকারি চাকরিতে ২২ হাজার নতুন নিয়োগের ঘোষণা আসছে অন্তরঙ্গ ছবি প্রকাশে বিয়ের দুদিনের মাথায় ফাঁস নেয়া সেই কলেজছাত্রীর মৃত্যু মিনা ফারাহ’র সঙ্গে জামায়াত আমিরের ফোনালাপ

ভূত থেকে পাওয়া গান গাইলেন আনন্দ খালেদ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০১:০৭:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ২৯৪ বার

বড় ও ছোট দুই পর্দায়ই সমান তালে অভিনয় করেন অভিনেতা আনন্দ খালেদ। এই পরিচয়ের বাইরে গানেও আগ্রহ আছে তার। শখের বসে গান করেন ও কীবোর্ড বাজান।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কীবোর্ড বাজিয়ে একটি গান গেয়েছে এই অভিনেতা। সেই গানের ক্যাপশনে লিখেছেন, ভূত থেকে পাওয়া গান ‘আমি এত যে তোমায় ভালবেসেছি’।

গল্পটির তৈরির গল্পে এই অভিনেতা জানিয়েছেন, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায় আকাশবাণী কলকাতার ছাদে দাঁড়িয়েছিলেন। হঠাৎ উনি শুনতে পেলেন, কে যেন গাইছে ‘তারা এই অভিমান বোঝে না আমার, বলে তুমি তো আমায় ভালবেসেছ’। মানবেন্দ্র গানটা শুনতে পাচ্ছিলেন, কিন্তু যে গাইছে তাকে দেখতে পাচ্ছিলেন না। সামনে, পিছনে, ডানে, বামে কোথাও কেউ নেই। ছুটে নিচের তলায় চলে আসলেন, যে রুমে পিয়ানো ছিল, সেই রুমে ঢুকে পিয়ানোতে গানটা তুলে ফেললেন। পরে বহু সাক্ষাৎকারে বলেছেন, এ আমার ভূত থেকে পাওয়া গান। আমার ট্রিবিউড মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়। উনাকে যারা চিনতেন, তারা সবাই বলেন যে, উনি অসাধারণ একজন ভাল মানুষ ছিলেন। নজরুলের গান কে জনপ্রিয় করার জন্য সারাজীবন চেষ্টা করেছেন।

হাটৎ করে এমন গান গাওয়া প্রসঙ্গে আনন্দ খালেদ বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন,‘আমি অভিনয় করলেও শখের বসে বাসায় কীবোর্ড বাড়িয়ে গান গাই। হাটৎ করে গানটা গাইতে মন চাইলো তাই গেয়ে ফেললাম সেই সঙ্গে গানটির ইতিহাসও জানিয়ে দিলাম। আমি মনে করি গান সর্বজনীন, তাই সেটা যে দেশের হোক। সেই সঙ্গে মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের প্রতি আমার এক মুগ্ধতা ছিল। সেজন্য তাকে উৎসর্গ করে গেয়েছি।’

বাংলা আধুনিক গান এবং নজরুলগীতি গায়ক মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায় একজন ভারতীয় বাঙালি সঙ্গীত শিল্পী ও সুরকার। ১৯৫০ দশকেই মানবেন্দ্র বাংলা গানের মর্যাদাকে ভারতীয় ধ্রুপদী সংগীতের উচ্চতায় তুলে দেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

যুবদল নেতা হত্যা বিপিপির চেয়ারম্যান বাবুল ও সাবেক সচিব মহিবুল রিমান্ডে

ভূত থেকে পাওয়া গান গাইলেন আনন্দ খালেদ

আপডেট টাইম : ০১:০৭:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯

বড় ও ছোট দুই পর্দায়ই সমান তালে অভিনয় করেন অভিনেতা আনন্দ খালেদ। এই পরিচয়ের বাইরে গানেও আগ্রহ আছে তার। শখের বসে গান করেন ও কীবোর্ড বাজান।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কীবোর্ড বাজিয়ে একটি গান গেয়েছে এই অভিনেতা। সেই গানের ক্যাপশনে লিখেছেন, ভূত থেকে পাওয়া গান ‘আমি এত যে তোমায় ভালবেসেছি’।

গল্পটির তৈরির গল্পে এই অভিনেতা জানিয়েছেন, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায় আকাশবাণী কলকাতার ছাদে দাঁড়িয়েছিলেন। হঠাৎ উনি শুনতে পেলেন, কে যেন গাইছে ‘তারা এই অভিমান বোঝে না আমার, বলে তুমি তো আমায় ভালবেসেছ’। মানবেন্দ্র গানটা শুনতে পাচ্ছিলেন, কিন্তু যে গাইছে তাকে দেখতে পাচ্ছিলেন না। সামনে, পিছনে, ডানে, বামে কোথাও কেউ নেই। ছুটে নিচের তলায় চলে আসলেন, যে রুমে পিয়ানো ছিল, সেই রুমে ঢুকে পিয়ানোতে গানটা তুলে ফেললেন। পরে বহু সাক্ষাৎকারে বলেছেন, এ আমার ভূত থেকে পাওয়া গান। আমার ট্রিবিউড মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়। উনাকে যারা চিনতেন, তারা সবাই বলেন যে, উনি অসাধারণ একজন ভাল মানুষ ছিলেন। নজরুলের গান কে জনপ্রিয় করার জন্য সারাজীবন চেষ্টা করেছেন।

হাটৎ করে এমন গান গাওয়া প্রসঙ্গে আনন্দ খালেদ বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন,‘আমি অভিনয় করলেও শখের বসে বাসায় কীবোর্ড বাড়িয়ে গান গাই। হাটৎ করে গানটা গাইতে মন চাইলো তাই গেয়ে ফেললাম সেই সঙ্গে গানটির ইতিহাসও জানিয়ে দিলাম। আমি মনে করি গান সর্বজনীন, তাই সেটা যে দেশের হোক। সেই সঙ্গে মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের প্রতি আমার এক মুগ্ধতা ছিল। সেজন্য তাকে উৎসর্গ করে গেয়েছি।’

বাংলা আধুনিক গান এবং নজরুলগীতি গায়ক মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায় একজন ভারতীয় বাঙালি সঙ্গীত শিল্পী ও সুরকার। ১৯৫০ দশকেই মানবেন্দ্র বাংলা গানের মর্যাদাকে ভারতীয় ধ্রুপদী সংগীতের উচ্চতায় তুলে দেন।