গত কয়েক মাস ধরেই বাড়তি আছে রসুনের দাম। সর্বশেষ এক সপ্তাহের ব্যবধানে রসুনের দাম প্রতিকেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। তবে কমে এসেছে পেঁয়াজের দাম। শীত মৌসুমের বিভিন্ন সবজিও বেশ কম দামে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
দেশের অন্যতম পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জ ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিকেজি দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায়। আর আমদানি করা ভারতীয় রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা কেজিতে।
আড়তদার ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আন্তর্জাতিক বাজারে রসুনের দাম কয়েক মাস ধরে বাড়তি থাকায় দেশের বাজারে এর প্রভাব পড়েছে। বিশেষ করে চীনা রসুনের দাম অনেক দিন ধরে চড়া থাকায় লোকসানে পড়ার ভয়ে আমদানিকারকরা আমদানি কমিয়ে দিয়েছেন। এ কারণে বাজারে রসুনের সরবরাহ কম, দামও বেশি।
রসুনের দামের ব্যাপারে জানতে চাইলে খাতুনগঞ্জের জনতা এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার ফিরোজ আহমেদ বলেন, বাজারে দেশি নতুন রসুনের সরবরাহ খুবই সীমিত, আবার গত বছরের পুরনো রসুনের মজুদও প্রায় শেষের দিকে। একই সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারেও রসুনের দাম বাড়তি। তবে দেশি নতুন রসুনের সরবরাহ বাড়লে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে দাম কমে আসবে।