মিয়ানমারের জলসীমায় উদ্ধার হওয়া ২০৮ অভিবাসীর মধ্যে দ্বিতীয় দফায় আরও ৩৭ বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে এনেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ। শুক্রবার দুপুরে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের বিপরীতে সীমান্তের মিয়ানমার অংশে পতাকা বৈঠকের পর তাদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী।
বিজিবি ১৭ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল খন্দকার সাইফুল আলম জানান, দ্বিতীয় দফায় ফিরিয়ে আনা এই ৩৭ জনের মধ্যে হবিগঞ্জের ১১ জন, কিশোরগঞ্জের ৮ জন, বগুড়ার ৭ জন, সিরাজগঞ্জের ৫ জন, সুনামগঞ্জের ৪ জন এবং মাদারীপুর ও জামালপুরের একজন করে রয়েছেন।
সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আনার পর ঘুমধুম থেকে বাসে করে তাদের কক্সবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাদের কক্সবাজার জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হওয়া মিয়ানমার-বাংলাদেশ পতাকা বৈঠকে ১০ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিজিবি ১৭ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর ইমরান উল্লাহ সরকার। মিয়ানমার প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগের সহকারী পরিচালক চ নাইং।
গত ২১ মে মিয়ানমার উপকূলে পাচারকারীদের একটি নৌকা থেকে ২০৮ জনকে উদ্ধারের পর এর মধ্যে ২০০ জন বাংলাদেশি রয়েছে বলে দাবি করে মিয়ানমার। এর মধ্যে ১৫০ জনের পরিচয় যাচাই করে গত ৮ জুন তাদের দেশে ফিরিয়ে আনে বিজিবি।
দ্বিতীয় দফায় আরও ৩৭ জনের জাতীয়তা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তাদেরও ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে ২০৮ জনের মধ্যে দুই দফায় ১৮৭ জনকে দেশে ফিরিয়ে আনা হল।
বিজিবি ১৭ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল খন্দকার সাইফুল আলম জানান, দ্বিতীয় দফায় ফিরিয়ে আনা এই ৩৭ জনের মধ্যে হবিগঞ্জের ১১ জন, কিশোরগঞ্জের ৮ জন, বগুড়ার ৭ জন, সিরাজগঞ্জের ৫ জন, সুনামগঞ্জের ৪ জন এবং মাদারীপুর ও জামালপুরের একজন করে রয়েছেন।
সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আনার পর ঘুমধুম থেকে বাসে করে তাদের কক্সবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাদের কক্সবাজার জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হওয়া মিয়ানমার-বাংলাদেশ পতাকা বৈঠকে ১০ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিজিবি ১৭ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর ইমরান উল্লাহ সরকার। মিয়ানমার প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগের সহকারী পরিচালক চ নাইং।
গত ২১ মে মিয়ানমার উপকূলে পাচারকারীদের একটি নৌকা থেকে ২০৮ জনকে উদ্ধারের পর এর মধ্যে ২০০ জন বাংলাদেশি রয়েছে বলে দাবি করে মিয়ানমার। এর মধ্যে ১৫০ জনের পরিচয় যাচাই করে গত ৮ জুন তাদের দেশে ফিরিয়ে আনে বিজিবি।
দ্বিতীয় দফায় আরও ৩৭ জনের জাতীয়তা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তাদেরও ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে ২০৮ জনের মধ্যে দুই দফায় ১৮৭ জনকে দেশে ফিরিয়ে আনা হল।