ধর্মমন্ত্রী আলহাজ অধ্যক্ষ মতিউর রহমান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগ্রহে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পে প্রায় ৭৮ হাজার আলেম-ওলামার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ১৯৭৫-এর আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী এ প্রতিষ্ঠান হালাল পণ্যের সনদ দেয়ার এখতিয়ার রাখে।
আজ দুপুরে বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা বলেন।
ধর্মমন্ত্রী মতিউর রহমান বলেন, হালাল-হারাম শরীয়তের মৌলিক একটি বিষয়, যা কুরআন ও হাদীসে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে। তিনি বলেন, এ বিষয়ে মতামত ও সিদ্ধান্ত প্রদানের এখতিয়ার একমাত্র কুরআন ও হাদীস বিষয়ক বিশেষজ্ঞ আলেম তথা মুফতি, মুফাস্সির, মুহাদ্দিসগণেরই রয়েছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনে সরকারিভাবে অনুমোদিত ও বেতনভুক্ত মুফতি, মুফাস্সির এবং মুহাদ্দিস রয়েছেন। হালাল সনদ প্রদান কমিটিতে তারা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন এবং এ বিষয়ে তারাই চূড়ান্ত মতামত ও সিদ্ধান্ত প্রদান করে থাকেন বলে মন্ত্রী জানান।
তিনি বলেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন হালাল সনদ প্রদানের ক্ষেত্রে পণ্যে কি উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে তা যাচাই করে থাকে এবং সরেজমিনে পরিদর্শন করে থাকে। এরপরও বিএসটিআই, খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, পরিবেশ অধিদপ্তর, কৃষি অধিদপ্তর, পানি সম্পদ অধিদপ্তর, মৎস অধিদপ্তর, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সার্টিফিকেট, পণ্য যাচাই রিপোর্ট এবং সার্টিফিকেট গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের অঙ্গীকারনামা কমিটি কর্তৃক পরীক্ষান্তে তারপরেই হালাল সনদ প্রদান করে থাকে। এতে বিনা যাচাইয়ে সনদ প্রদানের কোনো অবকাশ নেই।
মন্ত্রী আরো জানান, ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৭টি ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমীতে একজন করে এবং ৩৮টি ইসলামিক মিশন কেন্দ্রে দু’জন করে এমবিবিএস ডাক্তার, একজন করে ফার্মাসিষ্ট, একজন করে ল্যাবটেকনেশিয়ান রয়েছেন। এছাড়া সারাদেশে ৭৮ হাজার আলেম-ওলামা ও ইমাম আমাদের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন। আমরা এ বিশাল জনবল হালাল সনদ প্রদানের কাজে সম্পৃক্ত করার বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখছি। এছাড়া ল্যাবরেটরী প্রতিষ্ঠার বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে হালাল খাদ্যের যে চাহিদা রয়েছে, তা যদি যথাযথভাবে কাজে লাগানো যায়, তবে এর মাধ্যমে দেশে অসংখ্য আলেম-ওলামার কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে ধর্ম সচিব ড. চৌধুরী মো: বাবুল হাসান, ইসলামিক ফাউন্ডেশন-এর মহাপরিচালক শামীম মোহাম্মদ আফজাল, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বোর্ড অব গভর্ণর আলহাজ মিছবাহুর রহমান চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। –
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ১৯৭৫-এর আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী এ প্রতিষ্ঠান হালাল পণ্যের সনদ দেয়ার এখতিয়ার রাখে।
আজ দুপুরে বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা বলেন।
ধর্মমন্ত্রী মতিউর রহমান বলেন, হালাল-হারাম শরীয়তের মৌলিক একটি বিষয়, যা কুরআন ও হাদীসে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে। তিনি বলেন, এ বিষয়ে মতামত ও সিদ্ধান্ত প্রদানের এখতিয়ার একমাত্র কুরআন ও হাদীস বিষয়ক বিশেষজ্ঞ আলেম তথা মুফতি, মুফাস্সির, মুহাদ্দিসগণেরই রয়েছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনে সরকারিভাবে অনুমোদিত ও বেতনভুক্ত মুফতি, মুফাস্সির এবং মুহাদ্দিস রয়েছেন। হালাল সনদ প্রদান কমিটিতে তারা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন এবং এ বিষয়ে তারাই চূড়ান্ত মতামত ও সিদ্ধান্ত প্রদান করে থাকেন বলে মন্ত্রী জানান।
তিনি বলেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন হালাল সনদ প্রদানের ক্ষেত্রে পণ্যে কি উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে তা যাচাই করে থাকে এবং সরেজমিনে পরিদর্শন করে থাকে। এরপরও বিএসটিআই, খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, পরিবেশ অধিদপ্তর, কৃষি অধিদপ্তর, পানি সম্পদ অধিদপ্তর, মৎস অধিদপ্তর, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সার্টিফিকেট, পণ্য যাচাই রিপোর্ট এবং সার্টিফিকেট গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের অঙ্গীকারনামা কমিটি কর্তৃক পরীক্ষান্তে তারপরেই হালাল সনদ প্রদান করে থাকে। এতে বিনা যাচাইয়ে সনদ প্রদানের কোনো অবকাশ নেই।
মন্ত্রী আরো জানান, ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৭টি ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমীতে একজন করে এবং ৩৮টি ইসলামিক মিশন কেন্দ্রে দু’জন করে এমবিবিএস ডাক্তার, একজন করে ফার্মাসিষ্ট, একজন করে ল্যাবটেকনেশিয়ান রয়েছেন। এছাড়া সারাদেশে ৭৮ হাজার আলেম-ওলামা ও ইমাম আমাদের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন। আমরা এ বিশাল জনবল হালাল সনদ প্রদানের কাজে সম্পৃক্ত করার বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখছি। এছাড়া ল্যাবরেটরী প্রতিষ্ঠার বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে হালাল খাদ্যের যে চাহিদা রয়েছে, তা যদি যথাযথভাবে কাজে লাগানো যায়, তবে এর মাধ্যমে দেশে অসংখ্য আলেম-ওলামার কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে ধর্ম সচিব ড. চৌধুরী মো: বাবুল হাসান, ইসলামিক ফাউন্ডেশন-এর মহাপরিচালক শামীম মোহাম্মদ আফজাল, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বোর্ড অব গভর্ণর আলহাজ মিছবাহুর রহমান চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। –