তবে ২৮ মিনিটে ম্যাচে ফিরে সফরকারীরা। ডি বক্সের ভেতরে নেইমারকে অবৈধ বাধা দিলে পেনাল্টি পায় সেলেসাওরা। নিখুঁত স্পট কিকে গোল করেন নেইমার। সমতায় ফেরে দল। এরপর আবারো ৫৯ মিনিটে লিড নেয় স্বাগতিকরা। এবার স্পট লাইটে রেনাটো তাপিয়া। ২-১’য়ে এগিয়ে যায় পেরু। আর এখানেই অঘটনের সমাপ্তি পেরুবিয়ানদের। বাকি সময়টা দাপট দেখিয়েছে ব্রাজিল। ম্যাচের ৬৪ মিনিটে সমতায় ফেরে তিতে বাহিনী। গোল করেন রির্চালিসন।
শেষ দশ মিনিটে নেইমার নৈপুণ্য দেখেছে ফুটবল বিশ্ব। ৮৩ মিনিটে আরো এক পেনাল্টি আদায় করে নেয় ব্রাজিল। এবারো মিস করেননি সেলেসাও অধিনায়ক নেইমার। ৩-২’য়ে এগিয়ে নেন দলকে।
জয়টা তখন সময়ের অপেক্ষা। শেষ বাঁশি বাজার মিনিট খানেক আগে আবারো নেইমার ঝলক। এবার বোকা বানান পেরুর রক্ষণকে। আরো এক গোলের সাথে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন এই ব্রাজিলিয়ান। সেই সাথে নিশ্চিত হয় ৪-২ গোলের জয়। এই জয়ের মধ্য দিয়ে আমেরিকা অঞ্চলের বাছাই পর্বের ম্যাচে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।