চ্যালেঞ্জে আ’লীগের শতাধিক এমপি

হাওর বার্তা ডেস্কঃ অনুষ্ঠানের ব্যানারে নিজের নাম না থাকায় নিজ মন্ত্রণালয়ের এক যুগ্মসচিবের ক ভাঙচুর এবং এক সিনিয়র সহকারী সচিবের কে তালা দিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন নেত্রকোনা-২ আসনের এমপি এবং যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়। তার বিরুদ্ধে দলীয় নেতাকর্মী ও পুলিশ পেটানোর অভিযোগ আছে। খেলার মাঠে পিস্তল প্রদর্শন করেও বেশ সমালোচিত তিনি। এবার তার মনোনয়ন অনিশ্চিত। সে জন্য মাঠে তৎপর রয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক মতিয়ুর রহমান খান, বর্তমান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রশান্ত রায়, জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এমপি আশরাফ আলী খান খসরুসহ অনেকে।

ফেনী-২ (সদর) আসনের এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীর বিরুদ্ধে দলীয় নেতাকর্মী হত্যা, নির্যাতনসহ নানা অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগের। এসব নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা। এ ছাড়া কারাগারে তার সাজা খাটার বিষয়টি নির্বাচনী হলফনামায় লুকিয়ে এমপি হওয়ায় ব্যাপক সমালোচনা রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তার বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে দলের হাইকমান্ড বেশব্ধ। সম্প্রতি তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাৎ চেয়ে গণভবনে কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করেও ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান বলে গণভবনের একাধিক সূত্র জানিয়েছে। এবার তিনি মনোনয়ন না পেলে মাঠজরিপে বিকল্প হিসেবে উঠে আসছে দলের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইফুদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া নাসির এবং সাবেক আলোচিত এমপি জয়নাল আবেদিন হাজারীর নাম।

লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের এমপি আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে রয়েছে চর দখল, নিজ দলের নেতাকর্মীদের নির্যাতন ও দুর্নীতিসহ নানা অভিযোগ। এ আসনে বিকল্প প্রার্থী হিসেবে মাঠে রয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচনে ফরিদুন্নাহার লাইলী, কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য ও সাবেক ছাত্রনেতা জাহের সাজু।
এভাবে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, নিজ দলের নেতাকর্মী হত্যা ও নির্যাতন, সংখ্যালঘুদের নির্যাতন ও সম্পত্তি দখল, দুর্নীতি, ইয়াবা ব্যবসা, আত্তীকরণসহ নানা অভিযোগ রয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের শতাধিক এমপির বিরুদ্ধে। আগামী নির্বাচনে বিতর্কিত এসব এমপির মনোনয়ন একেবারেই অনিশ্চিত। সে জন্য দলের শক্তিশালী বিকল্প প্রার্থীরা মাঠে রয়েছেন।

সরকারের বিভিন্ন সংস্থার জরিপ ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক নেতাদের পর্যবেণে এসব প্রার্থীর শক্তিশালী অবস্থান এবং জনপ্রিয়তার বিষয়টি উঠে এসেছে।

আওয়ামী লীগের নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র জানায়, আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নিয়মিত মাঠ জরিপ করা হচ্ছে। এসব জরিপে বর্তমান এমপিদের নানা অপকর্ম, এলাকায় তাদের অবস্থান এবং বিকল্প প্রার্থীদের নাম উঠে আসছে। আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে এবং বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে এ হিসাব কষেই আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ দলের প্রার্থী বাছাই করছেন। সে জন্য প্রধানমন্ত্রী কয়েক দফায় এমপিদের সতর্ক করে বলে দিয়েছেন কারো মুখ দেখে তিনি আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন দেবেন না।

কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো: দবিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় সংখ্যালঘু পরিবারের জমি দখলের অভিযোগ আছে। আসনটিতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে জোর কাজ করছেন দলের জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আলম টুলু ও প্রবীর চন্দ্র রায়।

কুষ্টিয়া-৪ (খোকসা-কুমারখালী) আসনে আওয়ামী লীগের এমপি আবদুর রউফ ব্রাজিল থেকে আমদানি করা গম গুদামে ঢুকতে না দিয়ে আলোচনায় আসেন। এ নিয়ে বিব্রত হয় আওয়ামী লীগ। তার বিকল্প হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ সদরউদ্দিন খান মাঠে রয়েছেন।

‘ইয়াবা সম্রাট’ হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পাওয়া কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনের এমপি আবদুর রহমান বদিকে নিয়ে শুরু থেকেই বিব্রত আওয়ামী লীগ। অবৈধ সম্পদ অর্জনকারী হিসেবে বদির বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। এতে আদালত তিন বছরের কারাদণ্ড দিলেও উচ্চ আদালত থেকে জামিনে আছেন তিনি। এ সুযোগে সাবেক সংসদ সদস্য ও টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী মনোনয়ন প্রত্যাশায় নিজেকে গুছিয়ে নিচ্ছেন।

চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভীকে নিয়ে একাধিকবার বিব্রত হয়েছে আওয়ামী লীগ। তার বিকল্প হিসবে আসনটিতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন।

খুলনা-৬ (কয়রা-পাইকগাছা) আসনের এমপি অ্যাডভোকেট নূরুল হকের বিরুদ্ধে নিয়োগপ্রক্রিয়ায় জালিয়াতি ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগে মামলা হয়েছে। স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতার পরিবারকে বাড়ি থেকে উৎখাতের চেষ্টার অভিযোগ আছে তার ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে। উঁচু দেয়াল তুলে যাতায়াত বন্ধ করে দেয়া হয় সেই পরিবারের। অমানবিক এ বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে আলোড়ন ওঠে দেশজুড়ে। আসনটিতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ করছেন সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট সোহরাব আলী সানা ও প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান।

চট্টগ্রাম-১১ (হালিশহর-পতেঙ্গা) আসনের এমপি এম এ লতিফ কম্পিউটারে ফটোশপের মাধ্যমে নিজের শরীরের অংশের সাথে বঙ্গবন্ধুর মুখমণ্ডল লাগিয়ে তুমুল বিতর্কের জন্ম দেন। বিষয়টি নিয়ে তিনি ব্যাপকভাবে সমালোচিত হন এবং এতে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা তার ওপর নাখোশ। এ আসনে চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগ নেতা খোরশেদ আলম সুজন মনোনয়ন পেতে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

টাঙ্গাইল-৩ আসনের এমপি আমানুর রহমান খান রানা আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক আহমেদ হত্যা মামলায় এখন কারাগারে আছেন। হত্যা মামলা ছাড়াও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, জমি দখলসহ বিভিন্ন অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। আসনটিতে নমিনেশন পেতে তৎপর রয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ডা: কামরুল হাসান।

নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) আসনের এমপি রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু নিজ এলাকায় বিতর্কিত। এলাকার নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন না করে উল্টো তাদের ওপর হামলা-মামলার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। আসনটিতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য অ্যাডভোকেট রিয়াজুল কবীর কাওছার ব্যাপক গণসংযোগ করছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর বিরুদ্ধে নাসিরনগরে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বসতবাড়িতে হামলা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগের বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মরহুম ছায়েদুল হকের সাথে বিরোধে জড়ানোয় তাকে ভালো চোখে দেখছে না কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। আগামীতে আসনটিতে দলীয় মনোনয়ন হাতছাড়া হতে পারে মোকতাদির চৌধুরীর।

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী মহল থেকে জানা যায়, এরকম বিতর্কিত একশ’র বেশি এমপির আসনে জনপ্রিয় ও কিন ইমজের প্রার্থী খুঁজছে দল। সে হিসেবে বিকল্প প্রার্থীদের ভাগ্য খুলে যেতে পারে। এসব সম্ভাব্য প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে সেলিনা আক্তার লিটা, দিনাজপুর-১ আসনে জাকারিয়া জাকা, নীলফামারী-৩ আসনে শহীদ হোসেন রুবেল, নীলফামারী-৪ আসনে দেওয়ান কামাল আহমেদ, লালমনিরহাট-১ আসনে রুহুল আমিন বাবুল, লালমনিরহাট-৩ সংরতি আসনের এমপি সফুরা বেগম ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মতিয়ার রহমান, রংপুর-১ আসনে রেজাউল করিম রাজু, রংপুর-২ আসনে টুটুল চৌধুরী, রংপুর-৫ আসনে জাকির হোসেন, কুড়িগ্রাম-১ আসনে গোলাম মোস্তফা, কুড়িগ্রাম-২ আসনে জাফর আলী, কুড়িগ্রাম-৩ আসনে মতি শিউলি, গাইবান্ধা-১ আসনে আফরোজা, গাইবান্ধা-২ আসনে সারোয়ার, গাইবান্ধা-৩ আসনে মাহমুদ হাসান রিপন, জয়পুরহাট-২ আসনে সোলায়মান আলী, বগুড়া-৫ আসনে মজিবর রহমান মজনু, বগুড়া-৬ আসনে রাগেবুল হাসান রিপু, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে ডা: শিমুল ও ইঞ্জিনিয়ার মাহতাব, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে আবদুল কাদির, নওগাঁ-৫ আসনে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিলের পরিবারের কেউ, রাজশাহী-৩ আসনে আসাদুজ্জামান আসাদ, রাজশাহী-৫ আসনে আহসানুল হক মাসউদ, রাজশাহী-৬ আসনে লায়েবুদ্দিন লাবু, নাটোর-২ আসনে শরিফুল ইসলাম রমজান (উপজেলা চেয়ারম্যান), সিরাজগঞ্জ-২ আসনে জান্নাত আরা হেনরী, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে মুক্তি মির্জা (লতিফ মির্জার মেয়ে), সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে লতিফ বিশ্বাস সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে চয়ন ইসলাম, পাবনা-১ আসনে অধ্যাপক আবু সাইয়ীদ, পাবনা-২ আসনে মীর্জা জলিল ও মজিবুর রহমান, মেহেরপুর-২ আসনে আব্দুল খালেক, ঝিনাইদহ-৩ আসনে শফিকুল আজম খান চঞ্চল, যশোর-১ আসনে আশরাফুল আলম লিটন, যশোর-২ আসনে অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, যশোর-৫ আসনে পিযুষ ভট্টাচার্য, যশোর-৬ আসনে সাদেক সিদ্দিকী (অভিনেত্রী শাবানার স্বামী), মাগুরা-১ আসনে সাইফুজ্জামান শিখর, বাগেরহাট-৪ আসনে আমিরুল ইসলাম মিলন ও এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ, খুলনা-৩ আসনে এস এম কামাল, খুলনা-৬ আসনে সোহরাব হোসেন, পটুয়াখালী-১ আসনে অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, বরিশাল-২ আসনে সাংবাদিক গোলাম সারওয়ার, বরিশাল-৫ আসনে তালুকদার মো: ইউনুস, টাঙ্গাইল-১ আসনে শামসুন্নাহার চাঁপা, টাঙ্গাইল-২ আসনে মসিউজ্জামান রুমেল, টাঙ্গাইল-৬ আসনে তারানা হালিম, টাঙ্গাইল-৮ আসনে অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম, অধ্য সাইয়ীদ, ইঞ্জিনিয়ার আতাউর, জামালপুর-২ আসনে মাহজাবিন খালিদ, ময়মনসিংহ-৭ আসনে রেজা আলী, ময়মনসিংহ-৮ আসনে আব্দুস সাত্তার, ময়মনসিংহ-৯ আসনে মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম, নেত্রকোনা-১ আসনে মানু মজুমদার, নেত্রকোনা-২ আসনে আহমদ হোসেন, নেত্রকোনা-৩ আসনে অসীম কুমার উকিল, নেত্রকোনা-৪ আসনে শফি আহমেদ, কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে আজিজুল হাসান রানা, মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে ডা: বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, ঢাকা-২ আসনে শাহীন আহমেদ (উপজেলা চেয়ারম্যান), ঢাকা-৫ আসনে হাসিবুর রশীদ মুন্না, ঢাকা-৮ আসনে শাহে আলম মুরাদ/ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট, ঢাকা-১৪ আসনে সাবিনা আক্তার তুহিন, ঢাকা-১৫ আসনে এস এ মান্নান কচি, ঢাকা-১৮ আসনে ডা: দীপু মনি, ঢাকা-২০ আসনে বেনজীর আহমেদ, গাজীপুর-৫ আসনে আখতারুজ্জামান, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে এ এইচ এম মাসুদ দুলাল, ফরিদপুর-৪ আসনে কাজী জাফরউল্লাহ, মাদারীপুর-৩ আসনে আবুল হোসেন, শরীয়তপুর-২ আসনে এনামুল হক শামীম, শরীয়তপুর-৩ আসনে বাহাদুর বেপারী, রাজবাড়ী-২ আসনে শেখ সোহেল রানা টিপু, নরসিংদী-৩ আসনে জহিরুল হক ভূঁইয়া মোহন, সুনামগঞ্জ-১ আসনে অ্যাডভোকেট রণজিত সরকার, সুনামগঞ্জ-৩ আসনে আজিজুস সামাদ ডন, সিলেট-৬ আসনে সারোয়ার হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে মঈন উদ্দিন মঈন, কুমিল্লা-৭ আসনে ডা: প্রাণ গোপাল দত্ত, কুমিল্লা-৮ আসনে নজরুল ইসলাম, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে গোলাম ফারুক পিংকু ও মো: দেলোয়ার হোসেন, চাঁদপুর-৩ আসনে সুজিত রায় নন্দী, চাঁদপুর-৪ আসনে সাংবাদিক শফিকুর রহমান, ফেনী-৩ আসনে জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন।

Print Friendly, PDF & Email

     এ ক্যাটাগরীর আরো খবর