জাগছে গ্রাম হচ্ছে ভোর

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সমৃদ্ধ একটি জনপদ ফকিরহাট। বাগেরহাট জেলার অন্তর্ভুক্ত এই উপজেলার রয়েছে শক্তিশালী অর্থনীতি। এখানে উৎপাদিত চিংড়ি দেশের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি রপ্তানি হয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও। এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশ মুগ্ধ করবে যে কাউকে। পথ চলতে চলতে দুদণ্ড দাঁড়ালে নৈসর্গিক দৃশ্যে ভরে উঠবে মন। আর বাঙালির রসনা বিলাস মেটাতে চুই ঝালে রান্না মাংস খেলে স্বাদ লেগে থাকবে জিভে।

ফকিরহাট উপজেলা প্রশাসনের ভিক্ষুকমুক্ত অঞ্চল গড়ার কর্মসূচি ঘোষণা।

চোখ জুড়ানো বাগেরহাট থেকে ঢাকাগামী পথ।

চিংড়ি ঘেরে সকালের সূর্য।

শামুকের বাজার। প্রতি বস্তা শামুকের দাম ৩০০ টাকা।

খোলস বাদ দিলে প্রতি বস্তা শামুক থেকে ২২-২৫ কেজি শাঁস পাওয়া যায়, যা চিংড়ির খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

উপজেলার মূলঘর সম্মিলনী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে ফুটবল খেলায় মেতে উঠেছে গ্রামের কিশোরেরা।

গ্রামের একটি দোকানের বেঞ্চের নিচে বসে ছিল বিড়ালটি। ছবি তুলতে গেলেই পোজ দিল।

গ্রামের পুকুরে কচুরিপানার ফাঁক দিয়ে গাছের ছায়া পড়েছে পানিতে।

বিজ্ঞাপনেই পরিচয়। লাগলেই ডাকতে পারেন।

দেখতে লাকড়ির মতো হলেও এগুলো চুই ঝাল। খুলনা, বাগেরহাট অঞ্চলে মাংস রান্নায় ব্যবহৃত হয় এটি। প্রতি কেজি চুই ঝালের দাম ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা।

Print Friendly, PDF & Email

     এ ক্যাটাগরীর আরো খবর