গোটা গ্রামের মানুষ এই মহিলার জন্য মুসলিম হলো

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ইথিওপিয়ার নারী ‘হালিমি গোবো সোরা’ ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হওয়ার পর গ্রামের অধিবাসীদের মধ্যে ইসলাম ধর্মের প্রচার করতে শুরু করেন। তার তাবলিগের ফলে তার প্রতিবেশী এবং গ্রামের সকলে মুসলমান হন।

ইথিওপিয়ার হালিমি ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর নিজের নাম পরিবর্তন করে ‘রাবেয়া’ রাখেন। দেশটির ইয়াবিলু শহরের অদূরে সিমু গ্রামে ৫ সন্তানকে নিয়ে তিনি থাকেন।ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর

তিনি প্রথমে নিজের পরিবার ও আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে দাওয়াত শুরু করেন এবং ইসলাম ধর্মের প্রতি আমন্ত্রণ জানান।তার পরিবারের অন্যান্য সদস্য এবং আত্মীয়রা ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর রাবেয়া তার গ্রামে দীনের দাওয়াত শুরু করেন।

রাবেয়া বলেন, এই গ্রামে অনেকবার খৃস্টান ধর্মের প্রচারক গ্রুপ আসে। তাদের নি’র্দয় আচরণ এবং অ’নৈতি’কতাও দেখেছি । কিন্তু মুসলমানদের মধ্যে এটা কখনোই দেখতে পায়নি।

মুসলমানদের সুন্দর আখলাকের কারণেই তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন এবং তিনি আশা করছেন গ্রামের সব মুসলিম প্রতিবেশীর সাথে নিরাপত্তা এবং সম্মানের সাথে জীবন যাপন করতে পারেন।

উল্লেখ্য, ইথিওপিয়া আফ্রিকার একটি দেশ। এটি আফ্রিকার দশম বৃহত্তম দেশ। এই দেশের রাজধানী ‘আদিস আবাব’। সর্বশেষ সমীক্ষা অনুযায়ী দেশটির মোট জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশ জনগণ মুসলমান।

এবার আপন বোনকে বিয়ে করলেন ভাই বিস্তারিত ভিতরে কি শিরোনাম পড়ে অবাক হচ্ছেন? অবাক হবার মতই ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে।অস্টেলিয়ার ভিসা পেতে আপন বোনকে বিয়ে করেছেন মায়ের পেটের ভাই।

এঘটনার পর নড়ে-চড়ে বসেছে দেশটির পুলিশ।ভারতের সংবাদমাধ্যমে তথ্যটি নিশ্চিত করেছে।ওই সংবাদে আরও বলা হয়েছে,মেয়ের ভাই স্থায়ী ভাবে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস করে আসছিলেন।

তাই বোনকেও সে দেশের নাগরিকত্ব পাইয়ে দিতে পরিচয় গোপন করে পাঞ্জাব কোর্টে গিয়ে বিয়ে করেন তারা। এরই মাঝে বোনটির অস্ট্রেলিয়ার ভিসা নিশ্চিত হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।

এঘটনায় তদন্তে থাকা পুলিশ কর্মকর্তা জয় সিংহ গণমাধ্যমকে বলেন, তদন্ত করে জানতে পেরেছি মেয়েটি অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পেয়ে গেছে। সে এখন অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক। তারা আপন ভাই বোনের পরিচয় দিয়েছিল।

আমরা তাদের আটকে অভিযান অব্যাহত রাখছি।কিন্তু তারা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।মানুষ বিদেশে যাওয়ার জন্য নানা ফ’ন্দি করে। কিন্তু এমন প্রতারণার কথা এটাই প্রথম শুনেছি। আমরা আশ্চর্য হয়েছি।এ’সিডের পরিমাণ বাড়ায় এবং সাইট্রেটের পরিমাণ কমায়। এমনকি মেয়েটি কয়েকদিন আগে অস্ট্রেলিয়ায় গিয়েছিলো,সেখানে তারা স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে ছিল।তিনি আরও বলেন,কেবল বিদেশে যাওয়ার জন্য তারা সমাজ,আইন ও ধর্মীয় বিধিনিষেধের সঙ্গে প্র’তারণা করেছেন।

মি’থ্যা পরিচয়ের ভিত্তিতে তারা অস্ট্রেলিয়া কর্তৃপক্ষকেও প্রতারিত করেছেন।

Print Friendly, PDF & Email

     এ ক্যাটাগরীর আরো খবর