বিএনপি নেতাকর্মীরা রাজপথে নেমেছি নাকি, প্রশ্ন সৈয়দ মোয়াজ্জেম

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বিএনপি নেতাকর্মীদের রাজপথের আন্দোলন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। বিএনপি অদৌ আন্দোলনে নেমেছে কিনা সেটি নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি।

মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনাসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের ভাষ্য, ‘আমরা যে স্লোগান দিই– ‘রাজপথ ছাড়ি নাই’, তার আগে আমার বলতে ইচ্ছা হয়– ‘রাজপথে নামি নাই’। তার পরে না বলব– ‘খালেদা জিয়া, রাজপথ ছাড়ি নাই’। আমরা কি নেমেছি নাকি? হঠাৎ যখন মন চায় একটু ঘুরে এলাম। আবার যখন মন না চায়, ঘরে উঠে বসে গেলাম। এখন এখানে একটা যুক্তি দেখানো হয়, সর্বোচ্চপর্যায়ের নির্দেশনা ছাড়া তো আমরা কিছুই করতে পারি না’-যোগ করেন আলাল।

দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের বীরের খেতাব দেয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা যারা ঝুঁকি নিয়ে, বিপদের আশঙ্কাগুলো মাথায় নিয়ে এখনও বিএনপি করি, আমি মনে করি তাদের দলের স্থায়ী কমিটির পক্ষ থেকে জাতীয় বীরের খেতাব দেয়া উচিত।

তিনি বলেন, আমি এমপি হয়েছি– দুদু ভাই এমপি হয়েছেন, সেলিমা রহমান মন্ত্রী হয়েছেন। যারা কোনো কিছুই হয়নি, তার পরও এখনও বিএনপি করে, সেই জন্য তাদের স্যালুট।

‘নীতিনির্ধারকদের নির্দেশনা ছাড়া আন্দোলন হয় না’– বিএনপিতে যারা এই মতবাদে বিশ্বাসী তাদের সমালোচনায় তিনি বলেন, ‘সর্বোচ্চপর্যায়ে নির্দেশনার জন্য কিন্তু নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানে শামসুজ্জামান দুদু বসে থাকেননি। সর্বোচ্চপর্যায়ের নির্দেশনার জন্য কিন্তু সেই সময়ে ছাত্রসমাজ, যুবসমাজ বসে থাকেননি। আজ সেই জায়গাটাতেই মূল সমস্যা আছে। যদি খেয়াল করে সেই রোগটাকে সরানো যায়, তা হলে আমার মতে– বিএনপি সামনের দিনে হতাশা কাটিয়ে অধিকাংশ সফলতা পাবে।’

কৃষক দলের আহ্বায়ক শামসুজ্জামান দুদুর সভাপতিত্বে ও আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এসকে সাদীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় কৃষক দলের সদস্য সচিব হাসান জাফির তুহিন, যুগ্ম আহ্বায়ক তকদির হোসেন মো. জসিম, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাইনুল ইসলাম, মোহাম্মদ আলিম হোসেন, লায়ন মিয়া মোহাম্মদ আনোয়ার, কেএম রকিবুল ইসলাম রিপন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির ‘রোগ’ নির্ণয় করে তা সারানোর তাগিদ দিয়েছেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল।

মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনাসভায় তিনি এ তাগিদ দেন।

আলাল বিএনপির রোগের বর্ণনা দিয়ে বলেন, ‘খেয়াল করে যদি দলের রোগটাকে সারানো যায়, তা হলে হতাশা কাটিয়ে আগামী দিনে সফলতা সম্ভব।’

‘আমরা যে স্লোগান দিই– ‘রাজপথ ছাড়ি নাই’, তার আগে আমার বলতে ইচ্ছা হয়– ‘রাজপথে নামি নাই’। তার পরে না বলব– ‘খালেদা জিয়া, রাজপথ ছাড়ি নাই’। আমরা কি নেমেছি নাকি? হঠাৎ যখন মন চায় একটু ঘুরে এলাম। আবার যখন মন না চায়, ঘরে উঠে বসে গেলাম। এখন এখানে একটা যুক্তি দেখানো হয়, সর্বোচ্চপর্যায়ের নির্দেশনা ছাড়া তো আমরা কিছুই করতে পারি না’-যোগ করেন আলাল।

‘নীতিনির্ধারকদের নির্দেশনা ছাড়া আন্দোলন হয় না’– বিএনপিতে যারা এই মতবাদে বিশ্বাসী তাদের সমালোচনায় আলাল বলেন, ‘সর্বোচ্চপর্যায়ে নির্দেশনার জন্য কিন্তু নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানে শামসুজ্জামান দুদু বসে থাকেননি। সর্বোচ্চপর্যায়ের নির্দেশনার জন্য কিন্তু সেই সময়ে ছাত্রসমাজ, যুবসমাজ বসে থাকেননি। আজ সেই জায়গাটাতেই মূল সমস্যা আছে। যদি খেয়াল করে সেই রোগটাকে সরানো যায়, তা হলে আমার মতে– বিএনপি সামনের দিনে হতাশা কাটিয়ে অধিকাংশ সফলতা পাবে।’

দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের বীরের খেতাব দেয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা যারা ঝুঁকি নিয়ে, বিপদের আশঙ্কাগুলো মাথায় নিয়ে এখনও বিএনপি করি, আমি মনে করি তাদের দলের স্থায়ী কমিটির পক্ষ থেকে জাতীয় বীরের খেতাব দেয়া উচিত।

তিনি বলেন, আমি এমপি হয়েছি– দুদু ভাই এমপি হয়েছেন, সেলিমা রহমান মন্ত্রী হয়েছেন। যারা কোনো কিছুই হয়নি, তার পরও এখনও বিএনপি করে, সেই জন্য তাদের স্যালুট।

কৃষক দলের আহ্বায়ক শামসুজ্জামান দুদুর সভাপতিত্বে ও আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এসকে সাদীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় কৃষক দলের সদস্য সচিব হাসান জাফির তুহিন, যুগ্ম আহ্বায়ক তকদির হোসেন মো. জসিম, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাইনুল ইসলাম, মোহাম্মদ আলিম হোসেন, লায়ন মিয়া মোহাম্মদ আনোয়ার, কেএম রকিবুল ইসলাম রিপন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Print Friendly, PDF & Email

     এ ক্যাটাগরীর আরো খবর